দেশে নানা ধরনের ছোট মাছ পাওয়া যায়। যেকোনো পুকুর অথবা জলাশয়ে এই মাছ পাওয়া যায়। ছোট মাছের মধ্যে পুঁটি, ট্যাংরা, মলা, ঢেলা, চেলা, কাচকি, ফলি ইত্যাদি মাছ জনপ্রিয়। ছোট মাছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই বললেই চলে। মাছ খেতে হবে কাঁটাসহ এবং চিবিয়ে, তাতে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। ছোট মাছের অসম্পৃক্ত চর্বি আরো
বৃহদান্ত্র এবং ক্ষুদ্রান্ত্রের সংযোগস্থলে বৃহদান্ত্রের সঙ্গে যুক্ত একটি ছোট থলের মতো অঙ্গ অ্যাপেন্ডিক্স। এই অঙ্গটি অতিরিক্ত একটি অঙ্গ। অতীতে মনে করা হত, আমাদের পেটের ভেতরে থাকা এই অঙ্গের কোনো কাজ নেই। তাই এখানে সংক্রমণ হলে চিকিত্সকরা প্রায়ই প্রত্যঙ্গটিকে ছুরি চালিয়ে ফেলে দিয়েছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, অ্যাপেনডিক্স আরো
সকালে খালি পেটে- অনেকেই পেট ঠান্ডা রাখতে মেথি ভেজানো পানি পান করেন। তবে সত্যিই কি মেথি ভেজানো পানি উপকারী? কয়েক দশক ধরে দেশ-বিদেশে হওয়া একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, মেথি বীজে রয়েছে একাধিক উপকারি উপাদান, যা নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। তাই যারা নিয়মিত মেথি ভেজানো পানি খান, তারা তা অব্যাহত আরো
চিকিৎসাবিজ্ঞানে বলে, সেক্স বা যৌনতা হল একটি ব্যায়াম। সুস্থ থাকতে যা নিয়মিত করা উচিত। কিন্তু এমন সময় বা পরিস্থিতি আসে, যখন জীবন থেকে যৌনতা হারিয়ে যায়। কারও সাময়িকভাবে, কারও বা… সেই সব ক্ষেত্রে, অর্থাৎ যৌনতায় আচমকা দাঁড়ি পড়লে কী কী সমস্যা হতে পারে জানিয়েছে ‘আমেরিকান জার্নাল অফ মেডিসিন’–এ প্রকাশিত একটি আরো
গলব্লাডার বা পিত্তথলির পাথর খুবই পরিচিত একটি রোগ। অনেকে একে গলস্টোনও বলে থাকেন। বেশিরভাগ গলস্টোনই কোলেস্টেরল জমে তৈরি হয়। খুব বেশি কোলেস্টেরল আছে এমন কিছু খাওয়া গলস্টোন হওয়ার আশঙ্কাকে বাড়িয়ে দেয়। তবে গলস্টোন বা পিত্তথলির পাথর কোন জটিল রোগ নয়। কিন্তু সময়মতো চিকিৎসা না করালে তা জটিল আকার ধারণ করে। আরো
আধুনিক সময়ে চা পান করে না এমন মানুষ পাওয়া কঠিন। আবার এমনও মানুষ আছেন যারা প্রতিদিন চা পান না করে থাকতে পারে না। আসলেও তাই। বন্ধু-বান্ধবদের আড্ডায়, পত্রিকা পড়ার সময় চা ছাড়া কি চলে! তবে দুধ চা, রং চা না হারবাল চা পান করবেন এ নিয়ে মতভেদ আছে। কেউ রং আরো
গর্ভাবতী অবস্থায় প্রথম- যদিও অনেকটাই বোঝা যায় না, কিন্তু গর্ভবতী অবস্থায় প্রথম তিন মাস যে কোন মায়ের কাছেই ভীষণ জাদুকরি বলেই মনে হয়। নতুন প্রাণের আগমনের খবর উদ্বেলিত করে তোলে নতুন মায়ের জীবন। শুধু গর্ভাবতী মায়ের জন্য নয়, সন্তানের জন্যও এই সময়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। তাই দরকার আরো
ডিনার দেরিতে করা- রাতের খাবার খেতে প্রায়ই দেরি করে খাচ্ছেন। কোনও রকমে খেয়েই ঘুমোতে যাবার তাড়া। তাহলে সাবধান, না বুঝেই ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়াচ্ছেন আপনি। কোন সময়ে খাচ্ছেন তার উপরে শরীরের অনেক সমস্যার কারণ লুকিয়ে থাকে। মোটা বা রোগা হয়ে যাওয়া, ব্লাড প্রেসার, ব্লাড সুগারের হঠাৎ ওঠানামা এসবই কিন্তু নির্ভর করে আরো
যেকোনো বয়সে বিভিন্ন সময় কম-বেশি সাদাস্রাব হতে পারে। তার সবগুলিই বড় রোগ নয়। যেগুলো অস্বাভাবিক ও চিকিৎসার প্রয়োজন হয়, সেগুলিকেই শুধু প্রচলিত অর্থে লিউকোরিয়া বা ‘সাদাস্রাব’ বলা হয়। কারণ স্বাভাবিকভাবে যেসব কারণে সাদাস্রাব হয়ে থাকে- ১. জন্মের পর মেয়ে শিশুদের ১ থেকে ১০দিনের মধ্যে কোনো কারণ ছাড়াই এমনিতেই যোনিপথে সাদাস্রাব আরো
মাটিতে বসে খেলে- মাটিতে বসে খেলে পাছে সম্মান যায় তাই ডাইনিং টেবিলে বসে যারা লাঞ্চ-ডিনার সেরে থাকেন, তারা বরং ভালোর চেয়ে নিজেদের ক্ষতিই করছেন বেশি। কারণ বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে টেবিল-চেয়ারে বসে খাবার খেলে পেট ভরে ঠিকই, কিন্তু শরীরের কোনও মঙ্গল হয় না। বরং নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা আরো