অনেক সময় ভীষণ খিদে পেলে আমরা যা সামনে পাই, তাই খাওয়া শুরু করি। তবে কোনো কোনো খাবার খালি পেটে খেলে পড়তে পারেন মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। জেনে নিন খালি পেটে খাবেন না যেসব খাবার। পেয়ারা: পেয়ারা পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল।তবে পুষ্টিকর এই ফলটি খালি পেটে না খাওয়াই ভালো। সকালে খালি পেটে আরো
স্বাদে গুণে অতুলনীয় আম। খেতে যেমন ভালো তেমনি এর পুষ্টিগুণও অনেক বেশি। গরমকাল এলেই বাঙালির মধ্যে আম খাওয়ার ধূম পরে যায়। প্রতিবেলা আম না খেলে যেন চলেই না। কিন্তু অতিরিক্ত আম খাওয়া আদৌ স্বাস্থ্যকর? অনেকেই নিজের শরীরের অবস্থা না জেনেই আম খাচ্ছেন। আমে ভিটামিন সি ও ক্যালোরি দুইয়ের পরিমাণই যথেষ্ট আরো
অনিয়মিত জীবনযাপনে বাড়ছে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা। বেহিসেবি হয়ে অতিরিক্ত মশলাদার, মিষ্টি, ভাজাপোড়া খাবার খাওয়ার ফলে দেখা দিচ্ছে গ্যাস্ট্রিক। শুধু খাবারে অনিয়ম নয়, দুশ্চিন্তা, ব্যায়াম না করা বা অতিরিক্ত মদ্যপানের ফলেও অ্যাসিডিটি হতে পারে। তবে একটু বুক বা পেট জ্বালাপোড়া করলেই মুঠো ভরে ওষুধ খেয়ে নিচ্ছেন। এতে সাময়িক সমস্যা সমাধান হলেও আরো
মাথা থাকলে ব্যথাও থাকবে—একথা যেমন সত্যি, তেমনই ব্যথা যদি প্রতিদিনের ঘটনা হয়ে থাকে তাহলে অবিলম্বেই তার চিকিৎসার প্রয়োজন। আমাদের দিনভর মাথা ব্যথা নিয়ে কাজ করা বেশ অস্বস্তিকর। মাথাব্যথা মানে শুধুমাত্র মাইগ্রেন নয়। একাধিক কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে। কেন মাথাব্যথা হচ্ছে তার কারণ সঠিকভাবে নির্ণয় করতে পারলে এ ব্যথা উপশমের চিকিৎসা আরো
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের মিষ্টি খাবার খাওয়া বারণ। মিষ্টি ফলও পরিমিত খেতে হয়। তাই বলে কি ডায়াবেটিক রোগীরা আম খাবেন না? যদিও আম রক্তের সুগার বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু নিয়ম মেনে আম খাওয়া যেতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীর আম খাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পরিমাণ। আমের পরিমাণের ওপর রোগীর রক্তের শর্করা অনেকটা নির্ভর আরো
রেড মিট বা লাল মাংস সাধারণত লাল বর্ণের হয়। রান্নার পরে সাদা বর্ণের পরিবর্তে ফ্যাকাশে লাল হয়। গরু, ভেড়া, ছাগল ইত্যাদি স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মাংসকে রেড মিট বা লাল মাংস বলা হয়। রেড মিট বা লাল মাংসে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর, সুষম খাদ্যের জন্য প্রয়োজনীয়। তবে গবেষণায় দেখা আরো
আম নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর। আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, আয়রণ, ক্যালসিয়াম ও খনিজ লবন-সহ শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান। তবে আম খাওয়ার পরে কিছু খাবার খেলে পড়তে পারেন মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। কোমল পানীয় আম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোমল পানীয় খেলে শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে আরো
শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধি কিন্তু কোনও ম্যাজিক নয় যে রাতারাতি সেটা হয়ে যাবে। টিভির বিজ্ঞাপনে অনেক সময়ে দেখা যায় অনেক ব্র্যান্ড এমন কিছু প্রতিশ্রুতি দেয় যেন মনে হয় কয়েক সপ্তাহে উচ্চতা বেড়ে যাবে। কিন্তু আদতে ব্যাপারটা তা নয়। অনেকক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে স্কিপিং, দৌড় ঝাঁপ, ঘণ্টার পর ঘণ্টা করেও কোনও লাভ হচ্ছে আরো
মৌসুমি ফলের মধ্যে আম আমাদের সবার আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে। এ সময় প্রতিদিনই আমরা এ সুস্বাদু ফলটি খেতে পছন্দ করি। গরমে বাইরে থেকে ফিরে এক টুকরো পাকা আম খেলে তা শরীরে প্রশান্তি আনে। কিন্তু খেতে মিষ্টি বলে বা প্রশান্তির জন্য হলেও আম বেশি খাওয়া উচিত নয়। বেশি আম খেলে উপকারের থেকে আরো
মস্তিষ্কে টিউমার একটি জটিল রোগ। বর্তমানে এই রোগীর সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। টিউমার সময়মতো অপসারণ করা না গেলে সেটি ক্যানসার রূপ নিতে পারে। হতে পারে ভয়াবহ বিপদ। তীব্র মাথাব্যথা অনুভব করা, অকারণে ঘুম ভেঙে যাওয়া, কারণ ছাড়াই হাত-পায়ে দুর্বলতা অনুভব করা কিংবা দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তি কমে গেলে বুঝতে হবে মস্তিষ্কে আরো