কোষ্ঠকাঠিন্য হলে ভালোভাবে জীবনযাপন করাটাও কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অনেকেই প্রায় নিয়মিত কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, বিশেষ করে বয়স্ক মানুষেরা। গর্ভবতী নারীদেরও এটা একটা সমস্যা। কোষ্ঠকাঠিন্যের ভয়ে তারা অনেক কিছুই খেতে ভয় পান। কোনটা খেলে যে স্বস্তি পাবেন, আর কোনটা খেলে কষ্ট চরমে উঠবে, বুঝতে পারেন না। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে হলে হজমের আরো
হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, তোমরা জয়তুনের তেল খাও এবং এর দ্বারা মালিশ কর বা শরীরে মাখো। কেননা, তা বরকতময় গাছ থেকে আসে।’ (সহিহ তিরমিজি, আহমদ) যে ফলগুলোর প্রসঙ্গে মহাগ্রন্থ আল কোরআন ও হাদিসে নববিতে এসেছে তার অন্যতম হলো জয়তুন বা জলপাই। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘আর তিনি এ পানি দ্বারা আরো
মসলাপাতি রান্নায় যেমন অপরিহার্য, তেমনি ভেষজে অনন্য। বিভিন্ন মসলার ভেষজ গুণ বিভিন্ন। এগুলো জেনে ব্যবহার করলে অনেক প্রকার রোগের হাত থেকে সহজে রক্ষা পাওয়া যায়। তেমনি কালোজিরা; বরং এটি মসলা কেন, সব ভেষজের সেরা। ইসলামি মতে, কালোজিরায় মৃত্যু ছাড়া সব রোগের উপশম রয়েছে। তাই কালোজিরাকে মসলার সাথে সাথে ভেষজ হিসেবে আরো
কিডনি এমন একটি অঙ্গ, যেটি অবিরত কাজ করতে থাকে। এটি শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। অধিকাংশ কিডনি রোগের বেলায় কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। রোগ খুব খারাপ পর্যায়ে চলে গেলে লক্ষণ বোঝা যায়। কিডনির সমস্যার কিছু লক্ষণ- ১। ফোলা-ফোলা ভাব: কিডনির সমস্যার অন্যতম লক্ষণ প্রস্রাব ও ঘাম কম হওয়া। ফলে আরো
গরম পড়েছে বেশ। শরীরটা ঘেমেনেয়ে একাকার। বিরক্ত লাগছে, আবার খানিকটা দুর্বলও। ঘাম কিন্তু স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া। ঘামের মাধ্যমে শরীর বাড়তি তাপ হারিয়ে শীতল হয়। তাই ঘাম উপকারী। তবে কারও কারও স্বাভাবিক তাপমাত্রায় বা সামান্য পরিশ্রমেও অতিরিক্ত ঘাম হতে দেখা যায়। মানসিক উত্তেজনা, রাগ, ভয়, উদ্বেগের কারণে ঘাম বেড়ে যেতে পারে। আরো
কৃমি মানব শরীরে জন্ম নেয়া খুব ছোট্ট একটি ব্যাকটেরিয়া (জীবাণু)। যা মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর। এই ব্যাকটেরিয়া শরীরের রক্ত শুষে নেয়। শরীরকে দূর্বল করতে কয়েকটি কৃমি যথেষ্ট। শিশুদের শরীরে কৃমি বাসা বাধে বেশি। ফলে শিশুরা অপুষ্টি ও রক্ত শূন্যতায় ভোগে। তবে প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে এমনটা খুবই কম ঘটে থাকে। এ আরো
সামনে মধুমাস। আম-কাঁঠাল পাকার সময়। কাঁঠাল কাঁচা বা পাকা, দুভাবেই খাওয়া যায়। তবে আর কয়েক দিন পর বাজারে মিলবে পাকা কাঁঠাল। আমাদের জাতীয় এ ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, আয়রন, থায়ামিন, রাইবোফ্লোবিন, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম। কাঁঠালের স্বাস্থ্যগুণগুলো সম্পর্কে জেনে নিই, চলুন- ১. হজমের সমস্যা দূর করার ক্ষেত্রে আরো
যদিও সারা বছরই খেজুর পাওয়া যায়, তবু রমজান মাস ছাড়া খেজুর কমই খাওয়া হয়। তবে, কেউ চাইলে পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এই ফলটি সারা বছরই খেতে পারেন। মিষ্টি এই ফলটি পুষ্টির এক অসীম উৎস। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত খেজুর খেলে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। খেজুর ফলকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা আরো
বেদানা খাবেন না – আমাদের খেয়ে বেঁচে থাকার জন্য সমস্ত কিছু দিয়েছে। সারা পৃথিবীতে শাক সবজি ও সব রকমের শষ্য উতপন্ন হয়। আর আমাদের জন্য প্ররকৃতির সবচেয়ে বড় উপহার হল ফল। ফল সবার জন্য খুবই উপকারি। সব বয়সের মানুষের উচিত রোজ একটি করে ফল খাওয়া। কিন্তু এমন কিছু ফল আছে আরো
কাঁকরোল দেখতে অনেকে সুন্দর কিন্তু খুব কম মানুষ এই সবজিটি কিনে বাসায় নিয়ে যান। এই সবজিটি কেন জানি মানুষ খেতে চায় না। কিন্তু অনেকেই জানেন না এই সবজিটির কত গুণ। এটিকে ‘স্বর্গীয় ফল’ বলা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, আমরা যেইসব গতানুগতিক সবজি খেয়ে থাকি তার অনেকের চেয়ে কাঁকরোলের পুষ্টিগুণ অনেকে আরো