আঙুর শুকিয়ে তেরি করা হয় কিসমিস। তবে দু’টোর পুষ্টিগুণ কিন্তু ভিন্ন। তাই আঙুর ও কিসমিসকে এক ভেবে ভুল করবেন না!আঙুর শুকানোর সময়ই পুষ্টিগুণ বদলে যায়। তাই কারও জন্য আঙুর ভালো আবার কারও জন্য কিসমিস। জে’নে নিন আপনি কোনটি খাবেন?
কিসমিস শুকিয়ে তৈরি করা হয় বলে এতে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে। এজন্য ডায়াবেটিসে আক্রা’ন্তদের জন্য ক্ষ’তিকারক হয়ে উঠতে পারে। আবার আঙুর খাওয়ার ক্ষেত্রেও ডায়াবেটিস রো’গীদের চিকি’ৎসকের প’রামর্শ নেওয়া উচিত।
আঙুরের চেয়ে কিসমিসে ক্যালোরির পরিমাণ বেশি। আঙুর শুকানোর পর এর মিষ্টতা বেড়ে যায় অনেকখানি। তাই এতে ক্যালোরির পরিমাণও বেশি।ক্যালোরি বেশি হলেও ওজন নি’য়ন্ত্রণে রাখে কিসমিস।শ’রীর ভাল রাখতে, দূষিত বস্তু শ’রীর থেকে বের করে দিতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট অত্যন্ত প্রযোজনীয়। আঙুরের চেয়ে কিসমিস অনেক বেশি শুকনো বলে, এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের ঘনত্বও প্রায় ৩ গুণ বেশি।
প্রত্যেকের শ’রীরের ধ’রন আ’লাদা। সে হিসেবে কোনটা আপনার জন্য ভালো, সেটা বুঝে নিতে হবে। যদি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টকে গু’রুত্ব দিতে চান, তা হলে কিসমিস খেতে পারেন।অন্যদিকে উচ্চ র’ক্তচা’প বা ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে চিকি’ৎসক বা পুষ্টিবিদের প’রামর্শ নিয়ে আঙুর বা কিসমিস খেতে পারেন।