যেসব খাবারে থাকে ক্ষতিকর ইউরিক অ্যাসিড

জিনগত কারণ কিংবা অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বাড়ে। কাজেই চিকিৎসকরা লাইফস্টাইল ডিজিজের মধ্যে রাখছেন ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়াকে। আর ঘরে ঘরে ছড়িয়েও পড়ছে এই সমস্যা। রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার জেরেই একে একে জাঁকিয়ে বসে কিডনির রোগ, উচ্চ রক্তচাপ। জানুন ইউরিক অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী কী খাবেন না কখনও।

চেষ্টা করতে হবে কম তৈলাক্ত খাবার ডায়েটে রাখতে। ভাজাপোড়ায় যদি লোভ থাকে, তাহলে অভ্যাস বদলাতে কাবাব জাতীয় খাবার খেতে পারেন। চেষ্টা করতে হবে কম তৈলাক্ত খাবার ডায়েটে রাখতে। ভাজাপোড়ায় যদি লোভ থাকে, তাহলে অভ্যেস বদলাতে কাবাব জাতীয় খাবার খেতে পারেন।

রেড মিট বাদ দিন। বাদ থাকুক বেকন, সসেজও। এড়িয়ে চলুন দুধ। খাবারে চিনির পরিমাণ কমিয়ে দিন।

অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ কখনও খাবেন না। খাবেন না দুধ চা। পরিবর্তে চলতে পারে কফি। অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ কখনও খাবেন না। খাবেন না দুধ চা। পরিবর্তে চলতে পারে কফি।

বাজারের জুস, কোল্ড ড্রিঙ্ক অ্যাভোয়েড করতেই হবে। খাদ্য তালিকায় যেন লেবু থাকে। ভিটামিন সি ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে দারুণ কাজ করে।

নিয়মিত স্বাস্থ্য চর্চা করুন। ওজন বাড়তে দেওয়া চলবে না। এতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বাড়বে না ইউরিক অ্যাসিডও। নিয়মিত স্বাস্থ্য চর্চা করুন। ওজন বাড়তে দেওয়া চলবে না। এতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বাড়বে না ইউরিক অ্যাসিডও।