নারায়নগঞ্জে বাবার ধর্ষণে ৮ বছরের মেয়ের করুণ মৃত্যু

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাত নাগাদগত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাত নাগাদ নারায়নগঞ্জের খানপুর হাসপাতালে ফতুল্লা থানার জালকুড়ি এলাকার ৮ বছর বয়সী এক মেয়ে বাবার দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়ে মারা গেছে।

মেয়েটির বাবা মাদকাসক্ত এবং বেকার। মা জুট বাছাইয়ের কাজ করে যা আয় করেন তাতেই সংসার চলে। স্বামীর কাছে সন্তান রেখেই উনি প্রতিদিন কাজে যান।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারীর মেয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে মা ছুটে আসেন কাজ থেকে। প্রচন্ড ব্লিডিংয়ে মেয়ে কোঁকাচ্ছে এবং কাঁদছে। জিজ্ঞাসা করলে কিছু বলছেনা। কিছুক্ষন পর বাচ্চা অতিরিক্ত যন্ত্রণায় কান্নাকাটি শুরু করলে আশেপাশের মানুষ এসে এলাকার ফার্মেসীতে নিয়ে যায়।

লক্ষণ ভালো না দেখে ফার্মেসীওয়ালা কল করে পুলিশকে। পুলিশ আসবার আগেই এলাকাবাসী কিছুটা মারধর করে ধর্ষককে।

মাকে মেয়েটি জানায়, ‘বাবায় আমার এমন করসে।কইসে জানি তোমারে না কই,কইলে রাইতে তোমারে আর আমারে মাইরা ফালাইবো।’

পুলিশ এসে হাসপাতালে নেবার বদলে আগে বাচ্চাকে নিয়ে যায় থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। তারপর ভর্তি করা হয় হাসপাতালে।

পুলিশের সূত্র মতে, মা কাজে যাবার পর বাবা কু-মতলব আঁটেন। বাচ্চাকে ধর্ষন করবার সময়ে অতিরিক্ত ব্লিডিং হবার কারনে সে ঘাবড়ে যায়। নিজের লুঙ্গি ছিঁড়ে মেয়ের ভ্যাজাইনাতে চেপে ধরে ব্লিডিং থামাবার চেষ্টা করেন। বাচ্চাকে উনি হুমকীর ছলে বলেন মেয়ে যেনো মা’সহ আর কাউকে এসব কিছু না বলে এবং কেউ জিজ্ঞাসা করলে যেনো বলে যে উঁচু দেয়াল থেকে পড়ে ব্যথা পেয়ে ব্লিডিং শুরু হয়েছে।

বর্তমানে ধর্ষক জেলে। মেয়ের মৃত্যুর খবর হয়তো তাকেও দেয়া হয়েছে।

র খানপুর হাসপাতালে ফতুল্লা থানার জালকুড়ি এলাকার ৮ বছর বয়সী এক মেয়ে বাবার দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়ে মারা গেছে।

মেয়েটির বাবা মাদকাসক্ত এবং বেকার। মা জুট বাছাইয়ের কাজ করে যা আয় করেন তাতেই সংসার চলে। স্বামীর কাছে সন্তান রেখেই উনি প্রতিদিন কাজে যান।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারীর মেয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে মা ছুটে আসেন কাজ থেকে। প্রচন্ড ব্লিডিংয়ে মেয়ে কোঁকাচ্ছে এবং কাঁদছে। জিজ্ঞাসা করলে কিছু বলছেনা। কিছুক্ষন পর বাচ্চা অতিরিক্ত যন্ত্রণায় কান্নাকাটি শুরু করলে আশেপাশের মানুষ এসে এলাকার ফার্মেসীতে নিয়ে যায়।

লক্ষণ ভালো না দেখে ফার্মেসীওয়ালা কল করে পুলিশকে। পুলিশ আসবার আগেই এলাকাবাসী কিছুটা মারধর করে ধর্ষককে।

মাকে মেয়েটি জানায়, ‘বাবায় আমার এমন করসে।কইসে জানি তোমারে না কই,কইলে রাইতে তোমারে আর আমারে মাইরা ফালাইবো।’

পুলিশ এসে হাসপাতালে নেবার বদলে আগে বাচ্চাকে নিয়ে যায় থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। তারপর ভর্তি করা হয় হাসপাতালে।

পুলিশের সূত্র মতে, মা কাজে যাবার পর বাবা কু-মতলব আঁটেন। বাচ্চাকে ধর্ষন করবার সময়ে অতিরিক্ত ব্লিডিং হবার কারনে সে ঘাবড়ে যায়। নিজের লুঙ্গি ছিঁড়ে মেয়ের ভ্যাজাইনাতে চেপে ধরে ব্লিডিং থামাবার চেষ্টা করেন। বাচ্চাকে উনি হুমকীর ছলে বলেন মেয়ে যেনো মা’সহ আর কাউকে এসব কিছু না বলে এবং কেউ জিজ্ঞাসা করলে যেনো বলে যে উঁচু দেয়াল থেকে পড়ে ব্যথা পেয়ে ব্লিডিং শুরু হয়েছে।

বর্তমানে ধর্ষক জেলে। মেয়ের মৃত্যুর খবর হয়তো তাকেও দেয়া হয়েছে।