সুন্দরের পূজারী কে নয়? সবাই চাই সুন্দর কিছু পেতে।আর যে জীবন সঙ্গী হবে সারাটা জীবন যা সাথে কাটাতে হবে সে যদি মনমত না হয় তবে দাম্পত্যজীবন সুখের হয় না। ।তবে একবার ভেবে দেখুন আপনার নিজের কথা।আপনি কি চান আপনার জীবন সঙ্গী আপনার মনমত না হোক? না কখনোই চাইবেন না। প্রত্যেকেই সুন্দর মানুষদের সর্বাধিক পছন্দ করে। তবে পুরুষরা নারীদের ক্ষেত্রে সুন্দরীদের বেশী পছন্দ করে।
নারীদেহ এক বড় রহস্য। আর এই রহস্যময় নারীদেহ যেন আচ্ছন্ন করে রাখে প্রতিটি পুরুষকে। সব পুরুষের মনেই একটা ধারণা থাকে তার পছন্দের নারীদেহের সম্পর্কে। এক্ষেত্রে ভিন্নতা থাকাটাই স্বাভাবিক। কেননা একেকজন একেক ধরনের রুচিবোধের অধিকারী। তবে অধিকাংশ পুরুষ কেমন নারীদেহ পছন্দ করে তা নিয়ে সাম্প্রতিক এক গবেষণালব্ধ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা নারীর মাঝে পুরুষ কী পেতে চায় এ সম্পর্কিত শতাধিক তত্ত্ব নিয়ে বিস্তর আলোচনা পর্যালোচনা করেছেন। তাতে দেখা গেছে, অধিকাংশ পুরুষ উন্নত বক্ষ ও স্বর্ণালী চুলের অধিকারী নারীকে (নারীদেহের অধিকারীকে) বেশি পছন্দ করে থাকে। এ বিচার বিবেচনায় ব্রিটিশ সুপার মডেল কেট মস এ ধরনের নারীর উৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারেন। তবে যুক্তরাষ্ট্র্রের বিজ্ঞান
বিষয়ক সাংবাদিক জেনা পিসকট তার ‘ডু জেন্টলম্যান রিয়্যালি প্রেফার বন্ডেজ?’ শীর্ষক বইয়ে যে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছেন তা বেশ জটিল। তার মতে, পুরুষকে আকর্ষণ করার ক্ষেত্রে একজন নারীর কোমর থেকে উচ্চতা পর্যন্ত অনেক বিষয়ই গুরুত্বপূর্ণ। জেনা বলেন, নারীর স্তনযুগল তার বয়স, স্বাস্থ্য ও ভালো বংশের স্বারক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে।
বিশেষজ্ঞ মতামত হলো, সরু কোমর ও বাঁকসম্পন্ন নিতম্বেরর নারীদেহের অধিকারীই প্রথম দর্শনেই পুরুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। অবশ্য এর সঙ্গে থাকা চাই সামঞ্জস্যপূর্র্ণ মুখাবয়ব। আবার সব সৌন্দর্যময়ী মুখই যে সামঞ্জস্যপূর্ণ তা বলা যাবে না। যদিও মুখাবয়বের এ সামঞ্জস্যপূর্ণতা একজন নারীকে আকর্ষণীয় করে তুলতে ভূমিকা পালন করে। তবে এটা এক কথায় সবাই স্বীকার করেন, কোনো নারীর উন্নত বক্ষ ও স্বর্ণালী চুল একজন পুরুষের চোখকে আকৃষ্ট করে বেশি।