চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী, প্রায় দুশো রোগের প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ পায় মুখগহ্বরের ঘা-এর মাধ্যমে। বর্তমানে মরণ রোগ এইডস (AIDS) থেকে শুরু করে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, এমনকি গর্ভাবস্থায়ও শরীরে বাসা বাঁধা অনেক রোগের লক্ষণ মুখের ভেতরেই প্রকাশ পায়। মুখের ভেতরের মাংসে বা জিহ্বায় ঘা হয়, ব্যথা করতে থাকে, কিছু খেতে গেলে জ্বলে… আরো
কেউ স্ট্রোক করলে- স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়া মানেই জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ। রোগী একদিকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে থাকেন আরেকদিকে রোগীকে বাঁচিয়ে রাখার প্রাণান্তকর চেষ্টা করতে থাকেন আত্মীয়-স্বজনেরা। এই অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে উপস্থিত হয়ে তাঁকে একনজর দেখার জন্যও ভিড় জমান রোগীর স্বজনেরা। যেন দ্রুত তাঁকে শেষবার একনজর জীবিত দেখে নেওয়ার তাগিদ অনুভব আরো
সকাল সাড়ে ৬টায় হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সবথেকে বেশি। বস্টনের ব্রিগহ্যাম অ্যান্ড উইমেন্স হসপিটাল অ্যান্ড ওরগ্যান হেল্থ অ্যান্ড সায়েন্স ইউনির্ভাসিটির একটি সমীক্ষা দাবি করেছে এমনটাই। গবেষকরা বলছেন প্রোটিন, প্লাসমিনোজেন অ্যাকটিভিটের ইনহিবিটর-1 (PAI-1), কারণে সকালবেলা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেশি থাকে। গবেষক ফ্রাঙ্ক শিয়র জানিয়েছেন, সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ শরীরে PAI-1 আরো
পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা কখনোই ধূমপান করেন না কিন্তু তারপরেও তাদের ফুসফুসে সমস্যা থাকে। কিন্তু অন্য দিকে যারা প্রায় ৪০ বছর ধরে ধূমপান করছেন তাদের ফুসফুসে কোন ধরণের সমস্যাই নেই। এই বিষয়টি প্রতিটি মানুষের শারীরিক রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। তাই আপনি ধূমপান করুন আর নাই করুন, আপনার আরো
প্রাণঘাতী লিভার ক্যান্সার- থাইল্যান্ডের স্থানীয় একটি খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে মারা যান এক ডাক্তারের পিতামাতা। এই ঘটনার পর তিনি সেই বিপজ্জনক খাবারের ব্যাপারে মানুষকে সচেতন করে তোলার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। মারাত্মক লিভার ক্যান্সার তৈরি করতে পারে এই খাবারটি। খাবারটির নাম কোই প্লা। কাঁচা মাছের কিমার সাথে বিভিন্ন মশলা, পাতা এবং আরো
দাঁত দিয়ে নখ কাটার বদঅভ্যাসটি আমাদের অনেকেরই আছে। এটি মারাত্মক বিপদ ডেকে আনতে পারে। এটি ত্বকের জন্য মারাত্মক সেপসিস রোগের কারণ। যার কারণে প্রতি বছর সারা বিশ্বে অন্তত ৬০ লাখ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। গবেষকরা এমনটিই দাবি করেছেন। ইংল্যান্ডের সাউথপোর্ট শহরের বাসিন্দা লুক হ্যানোম্যানেরও অভ্যাসটি (দাঁত দিয়ে নখ কাটা) ছিল। আর আরো
তিন দিন থেকে ৩ মাসের মধ্যে ওষুধ, ইনসুলিন ছাড়াই ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব বলে দাবি করেছে হলিস্টিক হেলথ কেয়ার সেন্টার। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের এক অনুষ্ঠানে এ দাবি করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ডা. গোবিন্দ চন্দ্র দাস। হলিস্টিক পদ্ধতিতে ডায়াবেটিস চিকিৎসার বর্ষপূর্তি ও হৃদরোগ চিকিৎসায় দশম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এ আরো
রক্তশূন্যতার যে লক্ষণগুলো- রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়ায় শরীরে রক্ত কমে যায় না, বরং রক্তের একটি উপাদান হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়। এসময় আপনার রক্তে লোহিত রক্ত কণিকা কমে যায়। এতে করে আপনার শরীরের অক্সিজেন প্রবাহকে বাধা দেয়। তবে হঠাৎ করেই রক্তশূন্যতা দেখা দেয় না। আজ রিডার্স ডাইজেস্ট অবলম্বনে জেনে নেব আরো
খাদ্যাভাসের মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাবের কারণে সম্প্রতি অধিকাংশ পুরুষই দৈহিক শক্তির অভাবে ভুগছেন। সেক্ষেত্রে দৈহিক শক্তি বাড়াতে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পন্ন ওষধি কৌশল এবং মনোবৈজ্ঞানিক চিকিৎসা এখন প্রায় সেকেলে হয়ে পড়েছে। আজকাল এই শক্তি বাড়াতে প্রাকৃতিকভাবেই দৈহিক শক্তি বর্ধক খাদ্যই অনেক বেশি কার্যকরী হিসেবে বিবেচিত হয়। বিবাহিত জীবনে সুখী থাকতে হলে দৈনন্দিন আরো
আপনার মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে সকালে হাঁটতে চেষ্টা করুন। গবেষকরা মনে করছেন, সকালে ৪৫ মিনিট হাঁটলেই ডায়াবেটিসের আশঙ্কা অনেকটাই দূরে সরিয়ে রাখা যাবে। এমনকি যারা ইতোমধ্যেই ডায়াবেটিসের কবলে পড়েছেন, তারাও রোজ সকালে মাত্র ৪৫ মিনিট হাঁটলে রক্তের সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক স্তরে নেমে আসতে পারে। যা আপনার মৃত্যুর ঝুঁকি কমাবে। তবে ফিটনেস আরো