বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে করোনা ভাইরাস। আক্রান্তের সংখ্যাও যেমন বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাটাও অনেক। জনমনে এখন একটাই আতঙ্কের নাম এই করোনাভাইরাস। সেই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতেই কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেয়া হচ্ছে। করোনার উৎপত্তিস্থল চীনে কোয়ারেন্টাইনে থাকার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিলো সবার আগে। সর্বশেষ ইতালি দেশটির ১৬ মিলিয়ন মানুষকে বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টাইনে থাকার জন্য আরো
সাধারণত আমরা তিনবেলা খাবার খেয়ে থাকি। দুইবেলা খাবারের মাঝে বিরতির মেয়াদ যদি অনেকটাই বেশি থাকে কিংবা পরিশ্রম করার পর দ্রুত খেলেও বদহজম-গ্যাস্ট্রিকের সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। আর ওই বিরতির পরে যদি ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার খাওয়া হয় তাহলে শরীরের আরও ক্ষতি হয়। অনেক সময় বদহজমের কারণে শরীর নিয়ন্ত্রণের বাইলে চলে যায়। আরো
হঠাৎ করেই পৃথিবীজুড়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে মডার্ন মিলিটারি ডায়েট প্ল্যান ‘কিটো ডায়েট’ নিয়ে। বাংলাদেশেও এ নিয়ে কথা হচ্ছে। অনেকেই নানারকম ডায়েটের মধ্য থেকে কিটো ডায়েটকে বেছে নিচ্ছেন। দেশে ইউটিউব-ফেসবুকে জনপ্রিয় ডা. জাহাঙ্গীর কবিরের নানা ডায়েট প্ল্যানের কারণে এ বিষয়টি আরও বেশি জোরালোভাবে সামনে এসেছে। কিটো ডায়েট কী? কিটো ডায়েটে মূলত আরো
ডায়াবেটিস একটি ঘরোয়া রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন কারণে ডায়াবেটিকস হতে পারে। বয়স, লিঙ্গ, দৈহিক স্থূলতা, রোগের পারিবারিক ইতিহাস, শারীরিক শ্রম, খাদ্যাভ্যাস (বিশেষত চিনি খাওয়া) অন্যান্য সংশ্লিষ্ট রোগের উপস্থিতি, বর্ণ, ওষুধ সেবনসহ বিভিন্ন কারণে ডায়াবেটিস হয়ে থাকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ‘হু’-এর মতে, ৬৫ শতাংশ মানুষই বুঝতে পারে না ডায়াবেটিসের উপসর্গ। আরো
সরিষার তেল সাধারণত আমরা বিভিন্ন ধরনের ভর্তা তৈরিতে ও সর্দি-কাশি ভালো করতে গায়ে মেঘে থাকি। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে, রান্না ও চিকিৎসায় সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়। এ তেলের সুগন্ধ রান্নার স্বাদ বাড়ায়। এ ছাড়া সরিষার তেল স্বাস্থ্যকর ফ্যাট শরীরের নানা উপকার করে। আয়ুর্বেদ চিকিসকেরা বলে থাকেন, রান্নায় আরো
আপেল আমরা খেয়ে থাকলেও এর গুণাগুণ সম্পর্কে অনেকেই জানি না। প্রতিদিন যদি আপনি একটি আপেল খান তবে অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে পারবেন। প্রচুর পরিমাণে পানিও রয়েছে আপেলে। প্রতিদিন অন্তত একটি করে আপেল খেলে দূরে থাকবে অনেক রোগ। আপেলের পুষ্টিগুণ একটি মাঝারি সাইজের আপেল থেকে পাওয়া যায় ৯৫ ক্যালোরি, ২৫ গ্রাম আরো
বর্তমানে মানুষের শরীরে লিভারের সমস্যা প্রায়শই দেখা যায়। কখনো লিভার বড় হয়ে যাওয়া, তো কখনও ফ্যাটি লিভার। কখনো আবার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে লিভার। এর ফলে আরও নানা রোগের বাসা বাঁধে শরীরে। তাই লিভারের সুস্থ থাকা খুবই দরকার। ঠিক কী কাজ করে এই লিভার। মানবদেহের মধ্যে যত ক্ষতিকারক টক্সিন জমে তা আরো
ভিটামিন ও খনিজ উপাদান মস্তিষ্ককের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এ ছাড়া মন ভালো রাখতে সহায়তা করে। পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখারসহায়ক কয়েকটি ভিটামিন সম্পর্কে জানানো হয়েছে। আসুন জেনে নিই যেসব ভিটামিন মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে– ভিটামিন ‘বি’ মস্তিষ্কের বিকাশে ভিটামিন ‘বি’ খুব ভালো কাজ করে। ভিটামিন ‘বি’র আরো
কাঁচকলা খেলে শক্তি বাড়ে। এই কলায় আছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস। তবে কাঁচকলা নিয়ে নাক সিঁটকানি অভ্যাস অনেকেরই আছে। কাঁচকলায় ভিটামিন, মিনারেলস প্রচুর। কাঁচকলার চিপস থেকে কোফতা ও ভর্তা সবই সুস্বাদু। কাঁচকলা যা অন্ত্রের পাচন ক্ষমতা বাড়িয়ে হজম করায় দ্রুত। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফাইবারে সমৃদ্ধ কাঁচকলা অনেকক্ষণ পেট আরো
শিশুদের খাবার খাওয়ানোর সময় একটু বেশি সতর্ক থাকতে হয়। অনেক সময় দেখা যায় শিশুকে মাছ খাওয়াচ্ছেন আর অসাবধানতাবশত মাছের কাঁটা শিশুর গলায় বেঁধে গেল। শুধু মাছের কাঁটা নয়, শিশুরা খেলার ছলে গলায় ধাতব মুদ্রা বা পয়সা, খেলনার ছোট অংশ, মাংসের হাড়, বোতাম ও সেফটিপিন আটকাতে পারে। এ সময় অনেক বাবা-মায়ে আরো