বিশ্বব্যাপী তা’ণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে প্রা’ণঘা’তী এই করোনাভাইরাস। এই ভাইরাসের ভ’য়াল থা’বায় এরই মধ্যে আক্রা’ন্ত হয়েছে বিশ্বের ২০৫টি দেশ ও অঞ্চল। এসব দেশে সং’ক্রমিত হয়েছে প্রায় ১১ লাখ মানুষ। মৃ’ত্যু হয়েছে ৫৯ হাজারের।ছোঁ’য়াচে করোনাভাইরাসের বি’ষা’ক্ত ছো’বলে সব বয়সী মানুষই গু’রুতর অসু’স্থ হয়ে পড়ছেন। আবার অনেকে আক্রা’ন্ত হলেও কোনও লক্ষ’ণ প্র’কাশ পাচ্ছে না।
চীনের গবেষকরা বলছেন, জি’নগত কারণে এ ধ’রনের ঘ’টনা ঘ’টছে। করোনাভাইরাসে আক্রা’ন্ত হলেই অনেকের ক্ষেত্রে তা প্রকা’শ পাচ্ছে। আবার সবল জি’নের কারণে আক্রা’ন্ত হলেও করোনাভাইরাসকে শ’ক্ত অবস্থান নিতে দিচ্ছে না কিছু মানুষের ইমি’উন সি’স্টেম। র’ক্তের গ্রুপের কারণেও এ ধরনের ঘ’টনা ঘ’টছে।তবে কী ধরনের জি’নগত বৈশিষ্ট্য থাকলে করোনাভাইরাসে আক্রা’ন্ত হওয়ার ঝুঁ’কি বাড়ে এবং কোন ধরনের জি’নে এটার হার কম, তা এখনো স্প’ষ্টভাবে জানাননি গবেষকরা।
যুক্তরাষ্ট্রের রকফেলর ইউনিভার্সিটির গবেষকরা বলছেন, জেনে’টিক পার্থক্যগুলোর কারণে করোনা আক্রা’ন্ত হলে গু’রুতর অসু’স্থ হয়ে যাওয়া কিংবা লক্ষ’ণ প্রকা’শ না পাওয়ার ঘ’টনা ঘ’টছে। বলা চলে করোনার ক্ষেত্রে বংশগত ব্যাপার মূল বিষয় হতে পারে। যাদের বংশীয়ভাবে তী’ব্র নিউমো’নিয়ার সংবেদ’নশীলতা আছে, তাদের শরীরে দ্রু’ত সং’ক্রমণ ঘ’টাতে পারে করোনাভাইরাস।
গবেষকরা আরও খতিয়ে দেখছেন, করোনাভাইরাসে আক্রা’ন্ত হলে অনেকের মধ্যে কেবল কাশির লক্ষ’ণ কেন দেখা দিচ্ছে।