মুখ থুবড়ে পড়তে হয়নি বাংলাদেশকে। এনামুল হক বিজয়কে হারানোর পর যে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তখন সাকিব আল হাসানকে সঙ্গে নিয়ে ২০৭ রানের অসাধারণ এক জুটি গড়েন তামিম ইকবাল। এটি দ্বিতীয় উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি এবং বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি। সেইসঙ্গে নিজের ক্যারিয়ারের দশম সেঞ্চুরি তুলে নিলেন এই বাংলাদেশি ওপেনার।
তামিম ইকবালের মতো মারকুটে ব্যাটসম্যানের জন্য ক্রিজে টিকে থাকাটা চ্যালেঞ্জ। কিন্তু নিজের খেলার ধরন প্রয়োজন অনুসারে পাল্টাতে অভ্যস্ত তিনি। ক্যারিবীয় বোলিংয়ের সামনে ধৈর্য ধরে ব্যাটিং করে ১৪৬ বল মোকাবিলা করে নিজের ক্যারিয়ারের দশম সেঞ্চুরি তুলে নেন তামিম। সেঞ্চুরির মাইলফলকে পৌঁছাতে সাতটি বাউন্ডারির সঙ্গে একটি ছক্কার মার ছিল এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের ইনিংসে।
টেস্টে বাংলাদেশ দলের আর সবার মতোই অচেনা ছিলেন তামিম। দুই টেস্টের চার ইনিংসে সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল ৪৭ রান। অবশেষে প্রথম ওয়ানডেতে নিজেকে প্রমাণ করলেন তামিম। টেস্টের আগের প্রস্তুতি ম্যাচে ১২৫ রানের দারুণ এক ইনিংস যেন আবারও অনুপ্রাণিত করল তাঁকে।