এবার ইউরোপে আফ্রিকান ফুটবলারদের নিয়ে ম্যারাডোনার ‘কটাক্ষ’

রাশিয়া বিশ্বকাপে অন্যতম শক্তিশালী দল ফ্রান্স। নিজেদেরে যোগ্যতা প্রমাণ করে এরইমধ্যে দলটি জায়গা করে নিয়েছে শেষ চারে। প্রথম সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বেলজিয়াম। এদিকে অনেকেই ১৯৯৮ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের ‘আফ্রিকান দল’ বলে মন্তনব্য করেছেন। ফ্রান্সের ২৩ জন সদস্যের মধ্যে ১৫ জনই আফ্রিকান বংশোদ্ভূত।

শুধু ফ্রান্স নয়। ইংল্যান্ড ও বেলজিয়াম-এও রয়েছেন আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ফুটবলার। তা নিয়েই ক্ষুব্ধ মেক্সিকো বিশ্বকাপের মহানায়ক আর্জেন্টাইন তারকা ডিয়েগো ম্যারাডোনা।

ফ্রান্সে আফ্রিকার মোট ১১টি দেশের বংশোদ্ভূত ফুটবলার রয়েছেন। আলজেরিয়া, ক্যামেরুন, কঙ্গো, সেনেগাল, নাইজেরিয়ার ফুটবলারদের নিয়েই ফ্রান্স। কিলিয়ান এমবাপ্পেকে নিয়ে এবার দারুণ মাতামাতি। এমবাপের জন্ম ফ্রান্সে হলেও তাঁর বাবা ক্যামেরুনিয়ান ও মা আলজেরীয়। পল পোগবার বাবা-মা আফ্রিকার গিনির বাসিন্দা।

আফ্রিকার ফুটবলারদের ইউরোপের দেশের নাগরিকত্ব নিয়ে খেলায় রেগেছেন ম্যারাডোনা। তিনি বলেছেন, ‘‘আফ্রিকান ফুটবলারদের ইউরোপে নিয়ে যাওয়া হয়। তাতে ফুটবলারদেরও সম্মতি থাকে। এতে ফুটবলাররা উন্নত জীবনযাপনের সুযোগ পায়। নিজেদের প্রমাণের সুযোগ ও দিনে চার বেলা খাবারের নিশ্চয়তা তো আছেই।’’