অলিম্পিকের কোচ মিক ইয়ংয়ের সঙ্গে সেক্স টয় কোম্পানি ‘আদম ও ইভ’ একটি সমীক্ষা করেছিল। ওই সমীক্ষায় দাবি করা হয়, যৌনতা বেশি করলে নাকি ভাল ফুটবলার হওয়া যায়। শুধু ফুটবলার নয়, অ্যাথলেটদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
২১ জন জাতীয় ও কলেজ অ্যাথলেটের মধ্যে এই সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। তাদের যৌনতা ও হস্তমৈথুনের উপর পরীক্ষা চালানো হয়। দেখা যায়, এই দুইয়ের প্রভাব পড়ে তাদের ক্ষীপ্রতা, গতি, শক্তি ও তৎপরতার উপর।
দেখা যায়, যে সব খেলোয়াড়রা বেশি সেক্স করে, তারা অন্যদের থেকে বেশি জোরে দৌড়তে পারে ও উঁচু লাফ দেয়। মোটকথা তাদের শক্তিও অন্যদের তুলনায় বেশি হয়। হতে পারে এটি হরমোনের তারতম্যের জন্য। সেক্সের ফলে উপকারী হরমোনের নিঃসারণ হয় ও চাপ কমে যায়। ফলে ফুরফুরে থাকা যায়। আর তার প্রভাব পড়ে খেলায়। দ্রুত বেড়ে যায় মনোবল।
প্রাথমিকভাবে এই কাজটি করে হস্তমৈথুন। এর ফলেও খেলায় উন্নতি করতে পারে খেলোয়াড়রা। অনেক সময় সেক্সের থেকে বেশি উপকারী হস্তমৈথুন। এক্ষেত্রে ১০ শতাংশ তৎপরতা বৃদ্ধি পায়, ১৩ শতাংশ শক্তি বৃদ্ধি পায়। তবে শুধু সেক্স করলেই দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে, এমন সিদ্ধান্ত কিন্তু ভুল। এর পুরোটাই নির্ভর করে খেলোয়াড়ের উপর।
তবে সব খেলোয়াড় যে এমন মনে করে, তা নয়। কারও কারও কাছে আবার বিছানার মিলনের কথা মাথার মধ্যে ঘুরতে থাকে। আর তার প্রভাব পড়ে খেলায়। এমন ক্ষেত্রে খেলোয়াড়দের ম্যাচের আগে সেক্স থেকে শতহস্ত দূরে থাকা উচিত।