আল্লাহ তাআলা কুরআনে কারিমে মানুষকে উত্তম ঋণ প্রদানের প্রতি উৎসাহ দিয়েছেন। উত্তম ঋণের বহুগুণ বিনিময় ঘোষণা করেছেন। যাতে মানুষ পরস্পরের বিপদে এগিয়ে আসে। করজে হাসানা বা উত্তম ঋণ প্রদান প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন- ‘কে সেই ব্যক্তি? যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ প্রদান করবে, ফলে আল্লাহ তাকে দ্বিগুণ, বহুগুণ বৃদ্ধি করে দেবেন। আর আরো
মহান আল্লাহ মানুষ সৃষ্টির আগেই তার তাকদিরের ভালো মন্দ লিখে রেখেছেন। সুতরাং অনেক সময় দেখা যায় মানুষ যা আশা করছে তা হয় আবার অনেক সময় তার ব্যতিক্রমও ঘটে থাকে। আর এর জন্য অনেকেই নিজের কপালের দোষ দিয়ে থাকে। কিন্তু মহান আল্লাহ অনেক সময় তাঁর বান্দাদের নানা রকমের বিপদ বা মসিবত আরো
নারীদের গাড়িচালকের আসনে বসিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে নতুন যুগের সূচনা করছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। তবে শুধু এর মধ্যেই তিনি সীমাবদ্ধ থাকছেন না। নিজের ক্ষমতাকে পোক্ত করতে ইসলাম ধর্মের বিরাজনীতিকরণের চেষ্টাও চালাচ্ছেন। তাঁর পূর্বসূরিরা ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে এসেছেন। যুবরাজ সেটাই খারিজ করতে গিয়ে ইরানকে প্রতিপক্ষ বানাচ্ছেন। গত বৃহস্পতিবার আরো
রিযিকের স্বচ্ছলতা বা সংকীর্ণতা এক রহস্যঘেরা বিষয়। অনেকেই মনে করেন, রিযিক হচ্ছে অর্থকড়ি ও বিপুল ধন-ঐশ্বর্য। কিন্তু, সঠিক হলো রিযিক একটি ব্যাপক পরিধিকে অন্তর্ভুক্ত করে। এর মাঝে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সুস্বাস্থ্য, বুদ্ধিমত্তা, সময় ও জীবনের বরকত, সন্তান-সন্ততি ও তাদের সুস্থতা এবং সার্বিক কল্যাণ-উন্নতি। আর এ সবকিছুর নিয়ন্ত্রণই কেবল আল্লাহর হাতে। মহান আরো
হিজড়ারা কী মসজিদে গিয়ে- মানব সমাজে বসবাসকারী একটি মানব সম্প্রদায়। যারা নারী নয় আবার পুরুষও নয়। তবে কী তারা? তারা হিজড়া। মানব সমাজের একটি বিশেষ শ্রেণিই হিজড়া নামে পরিচিত। স্বাভাবিক দশটা নারী বা দশটা পুরুষের মতো হিজড়া সম্প্রদায় স্বাভাবিক জীবন ধারণ করতে পারে না। কারণ তারা নাকি স্বাভাবিক মানুষ নয়। আরো
মহান আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল, দয়ালু। তাঁর কাছে মন থেকে তওবা করে ক্ষমা চাইলে তিনি নিশ্চয় তা মাফ করে দেন। তাই বছরের শ্রেষ্ঠ মাস পবিত্র রমজানে মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্ঠি অর্জনে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ইবাদত বন্দিগীর মধ্যে দিয়ে কাটায়। আল্লাহ বলেছেন, তোমরা আমাকে ডাক, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব। অন্যত্র বলেছেন, যখন আরো
কিয়ামতের বড় বড় আলামতের সংখ্যা মোট সাতটি। যেগুলো পবিত্র কোরআন ও হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। এগুলো সংঘটিত হওয়ার পরই কিয়ামত আরম্ভ হয়ে যাবে। প্রথম আলামত: ইমাম মেহেদী (আ.) এর আত্মপ্রকাশ, যিনি একচ্ছত্র খলিফা হবেন এবং পৃথিবীর সব মানুষকে ইসলামের অধীনে আনায়ন করতঃ ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডয়ন করবেন। দ্বিতীয়: দাজ্জালের বহিঃপ্রকাশ। এটা আরো
মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১২ নম্বর সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৪টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১টি। আল ইখলাস সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরাটিকে ইসলামের শেষ পয়গম্বর মুহাম্মদ (সা:) বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে ব্যাখ্যা করেছেন। তাৎপর্যের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, এই আয়াতে আল্লাহ্র অস্তিত্ব ও সত্তার সবচেয়ে সুন্দর ব্যাখ্যা রয়েছে। এটি আরো
অন্তিম রোগশয্যায় আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ)— এর শিক্ষাপ্রদ কথোপকথনঃ ইবনে—কাসীর ইবনে আসাকীরের বরাত দিয়ে এই ঘটনা বর্ণনা করেন যে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) যখন অন্তিম রোগশয্যায় শায়িত ছিলেন, তখন আমীরুল মু’মিনীন হযরত ওসমান (রাঃ) তাঁকে দেখতে যান৷ তখন তাঁদের মধ্যে শিক্ষাপ্রদ যে কথোপকথন হয় তা নিম্নরুপঃ-→হযরত ওসমানঃ ما تشتكي আরো
নামাজ ফরজ ইবাদত। আল্লাহ তাআলা মানুষের জন্য প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন। ঈমান গ্রহণ করার পর মানুষের ওপর প্রধান ইবাদত হলো নামাজ আদায় করা। আবার সাদকা বা দান অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এ ইবাদত দুনিয়াতে যেমন কার্যকরী, পরকালে তা নাজাতের জন্য আরো বেশি উপকারি। এ কারণেই প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আরো