দুই সেঞ্চুরি ও তিন হাফসেঞ্চুরিতে ৭ উইকেটে ৫৪১ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ। মুশফিক ৬৮ ও তাসকিন আহমেদ ৭ রানে অপরাজিত ছিলেন।
পাল্লেকেটে টেস্টের প্রথম দিনে ২ উইকেটে ৩০২ রান তুলেছিল সফরকারীরা। দ্বিতীয় দিন ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশনে ৩৭৮ বলে ১৬৩ রান করা শান্ত আউট হন। ৩০৪ বলে ১২৭ রানের ইনিংস খেলা মুমিনুল বিদেশের মাটিতে টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেন।
বাংলাদেশের ব্যাটে আলো ছড়ানোর দিনে আলোক স্বল্পতার কারণে দ্বিতীয় দিন শেষ সেশনে প্রায় ২৫ ওভার খেলা গড়ায়নি।
তৃতীয় দিন সকালে আগের দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস দুজনেই হাফসেঞ্চুরি তুলে নেন। লিটন ফিফটি করে সাজঘরে ফিরলেও ৬৮ রানে অপরাজিত থাকেন ‘মিস্টার ডিপেন্ডেবল’ মুশফিক।
এর আগে টেস্টের প্রথম দিন টসে জিতে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশকে দুরন্ত সূচনা এনে দেন তামিম ইকবাল। তবে সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ১০ রান দূরে থাকতে আউট হন এই বাঁহাতি অপেনার।
ক্যান্ডির পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের রেকর্ড বুকে এখন ভারতকে ছাপিয়ে বাংলাদেশের নাম শোভা পাচ্ছে। টেস্ট ক্রিকেট এই মাঠে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ এখন বাংলাদেশের দখলে। তৃতীয় দিন সকালে রেকর্ডটি নিজেদের করে নিতে একদমই সময় নেননি মুশফিক-লিটন। এর আগে এই ভেন্যুতে ভারতের করা ৪৮৭ রান ছিল টেস্টে দলীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ।