ভালবাসার অঞ্জনাকে রাজাকার-মীর জাফরের স’ঙ্গে তুলনা করলেন মনির খান

সংগীত ভুবনের জনপ্রিয় শিল্পীদের একজন মনির খান। প্রায় দুই দশকের বেশি সময় ধ’রে গানের ভুবনে তার বসবাস। মনির খানের গানের নায়িকা অঞ্জনা। প্রায় প্রতিটি অ্যালবামেই তিনি গেয়েছেন অঞ্জনাকে নিয়ে। প্রায় দুই বছর পর আবারও তিনি গাইলেন এই গানের নায়িকাকে নিয়ে।

নতুন বছরের প্রথম দিনই মনির খান প্র’কাশ করলেন নতুন গান ‘অঞ্জনা ২০২০’। মিল্টন খন্দকারের কথা, সুর-সংগীতে গানটি প্র’কাশ হয়েছে এমকে মিউজিক ২৪’র ব্যানারে।নতুন এই গানের কথায় অঞ্জনাকে উদ্দেশ করে মনির খান বলেন, ‘ও তোর শ’রীরে মীর জাফরের র’ক্ত,

ও তোর পিতা-মাতা সীমা’রেরও ভক্ত, রাজাকারের মতো যে তুই করলি বেই’মানি, বাংলাদেশে জ’ন্ম যে তোর স্বভাব পা’কি’স্তানি, দেশের প্রতি প্রে’মের প্রতি ছিল না যে টান, তবু আজ তোর প্রতি আছে আমা’র অনেক সম্মান, লোকে বলে বলেরে অঞ্জনা বড় বেই’মান।’

গানটি প্রস’ঙ্গে মনির খান বলেন, ‘প্রায় দুই বছর পর অঞ্জনাকে নিয়ে গান গাইলাম। অঞ্জনাকে নিয়ে এটা আমা’র গাওয়া ৪৩তম গান। গতকাল ‘বিকেলে গানটি প্র’কাশ করা হয়েছে। ভক্ত-শ্রোতাদের অনুরো’ধেই গানটি করা।’মনির খান আরও বলেন, ‘গানটি বেই’মানের প্রতীক হিসেবে রাজাকার,

মিরজাফর, সীমা’র, পা’কি’স্তানি, নম’রুদ এমন বেশকিছু শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। আশা করি, গানটি সবার ভালো লাগবে।’ সূত্রঃ দৈনিক আমা’দের সময় অনলাইন। আরও পড়ুন : ঘুরতে গেলে হোটেলে তো থেকেছেন নিশ্চয়ই।

সব হোটেলের বি’ছানার চাদর এবং বালিশের কভা’র সাদা! কখনো খেয়াল ক’রেছেন? মনে ‘হতেই পারে হোটেলের বি’ছানার চাদর-বালিশ সাদা হয় কেন? নব্বয়ের দশকের শুরুতে ওয়েস্টিন হোটেল গ্রুপ তাদের হোটেলের ঘরগু’লোতে সাদা বালিশ, চাদর, তোয়ালের ব্যা’পক ব্যবহার শুরু করে। সে সময় ইউরোপ এবং আ’মেরিকার কয়েকটি নামী হোটেলে সাদা চাদর, বালিশ ব্যবহারের চলন ছিল।

তবে ১৯৯০ এর দিকে ওয়েস্টিন এবং শেরাটন হোটেলের ডিজাইন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট এরিন হুভা’র-ই ওয়েস্টিন হোটেল গ্রুপের ঘরগু’লোতে সাদা চাদর, বালিশ ব্যবহারের পরাম’র্শ দেন।

এ ক্ষেত্রে কয়েকটি যু’ক্তিও দিয়েছিলেন হুভা’র।এরিন হুভা’র এর যু’ক্তি ছিল, সাদা চাদর, বালিশ হোটেলের অ’তিথিদের মনে পরিচ্ছন্নতার অনুভূ’ত ি তৈরি করে। এনে দেয় মা’নসিক তৃ’প্ত ি।এরিন হুভা’রের যু’ক্তি মেনে এই প’দ্ধতির ব্যবহারের ফলে ওয়েস্টিনের হোটেলগু’লোর ব্যবসা অনেকটাই বেড়েও যায়। অ’তিথিদের পছন্দের হোটেলের তালিকার জায়গা করে নেয় ওয়েস্টিনের হোটেলগু’লো।

পরবর্তীকালে প্রায় সকলেই এই পন্থা অনুসরণ ক’রতে শুরু করেন।সাদা রং অনেক বেশি আলোর প্রতিফলন ঘটায়। তাই সাদা চাদর, বালিশ, পর্দা ব্যবহারের ফলে হোটলের ঘরগু’লো আরও উজ্জ্বল বলে মনে হয়।তাছাড়া সাদা চাদর, বালিশ, পর্দা ময়লা হলে সবকটি এক স’ঙ্গে ই ধুয়ে নেওয়া যায়।অন্যান্য যে কোনও রঙের ক্ষেত্রে এক রঙের কাপড়ের থেকে আরেকটায় রং লে’গে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।

এছাড়া সাদা রঙ যে দে’খতেও ভাল লাগে তা আর বলার অ’পেক্ষা রাখে না। এরিন হুভা’রের এমন যু’ক্তিও গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে সকলের কাছে। হোটলের ঘরগু’লোর দেওয়ালের রং ঘন ঘন পাল্টানো সম্ভব নয়।

ঘরের দেওয়ালের রঙের স’ঙ্গে বি’ছানার চাদর, বালিশ বা পর্দার রং না মিললে দে’খতেও ভাল লাগে না। তাছাড়া ঘন ঘন মানানসই রঙের চাদর, বালিশ আর পর্দা পাওয়া মু’সকিল।

তাই সাদা রঙের চাদর, বালিশ বা পর্দার ব্যবহারে এই স’মস্যাগু’লোর সমাধান ‘হতে পারে অনায়াসে।‘ব্য’তিক্রমী কিছু সৃ’ষ্টি ক’রতে চাইলে, খুঁটিনাটি বি’ষয়েও নিখুঁত পর্যবেক্ষণ জ’রুরি’ – এই মতাদর্শকেই সামনে রেখে এরিন হুভা’রের এই পদক্ষে’প হোটেল ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন এনে দেয়।সামান্য চাদর, বালিশের রং হোটেল ব্যবসার ক্ষেত্রে বা হোটেলের অ’তিথিদের ভাবনা চিন্তায় কতটা প্র’ভাবিত ক’রতে পারে তা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন হুভা’র।

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে শতাধিক নামী হোটেলে এমনই আরও নানা খুঁটিনাটি বি’ষয় মা’থায় রেখে ব্যবহার করা হয় সাদা রঙের চাদর, বালিশ। তবে এরিন হুভা’রের যু’ক্তি বা ব্যাখ্যাগু’লোই সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য।