স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা) দু;র্বার গ;তিতে এগিয়ে চলছেন। তিনি নিজেও একজন মুসলমান। তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। সময় মতো তাহাজ্জুত নামাজ পড়েন, কোরআন পড়েন। তার হাতে বাংলাদেশ। তিনি কোরআন-সুন্নাহর বাহিরে কিছু করেন না।
শুক্রবার (৭ মে) দুপুরে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানের মধুপুরে গত ২৮ মার্চ হেফাজতের তা;ণ্ড;বে ক্ষ;তিগ্র;;স্ত বাড়ি পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইসলাম ধর্ম কখনও স;;হিং;স;তার কথা বলে না। ইসলাম শান্তির ধর্ম। যারা হেফাজতের নামে দু’স্ক’র্ম করে, নি;;ষ্ঠু;রতা করে, অ;;ত্যা;চা;র করে এরা মানুষ না, এরা অমানুষ।
তিনি আরও বলেন, এ ধরনের নি;;ষ্ঠু;রতা, অ;ত্যা;চা;র ও নৃ;;শং;স;তা যারা করে এটা কোনো ধর্মের উদ্দেশ্য নয়। অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ায় ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি নিজে এসে দেখে গেলাম, আমি আপনাদের সাথে ওয়াদা করছি যারা এ সংহিং;সতার সঙ্গে জ;ড়িত তাদের সবাইকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসব।
তিনি আরও বলেন, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে, এখানে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। যে যেখানেই জড়িত রয়েছেন, তাদের আইনে সোপর্দ করবই। এ নৃ;;শং;স;তায় মামলা যেগুলো হয়েছে বা হয় নাই, তদন্ত করে সবাইকে আইনের আওতায় নিয়ে আসব। নি;;ষ্ঠু;রতা, নৃ;;শং;সতা আর ব;র্ব;রতা হতে দেব না।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হাবিবুর রহমান, অতিরিক্তি ডিআইজি নূরে আলম মিনা, মেজর জেনারেল এ কে এম হুমায়ুন কবির (অব.), মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার আব্দুল মোমেন, সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ, জেলা পিআইবির মো. আনোয়ারুল হক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দ ফয়েজুল ইসলাম, সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিকসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতারা।
গত ২৮ মার্চ হেফাজতে ইসলামের ডাকা হরতালকে কেন্দ্র করে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানের রাজনগর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি এসএম আলমগীর কবিরের বাড়িসহ ওই ইউনিয়নের ১০টি বাড়িঘর ভা;ঙচু;র এবং অ;;গ্নিসং;যোগ করে হেফাজতের কর্মীরা।