থ্রি-পি-সে-র লো-ভে স’ন্তা-ন-কে বি-ক্রি ক-রে দি-লেন মা

কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের মালুমঘাট কা’টাখালী এলাকার আব্দুল খালেকের স্ত্রী জান্নাত আরা বেগম। ২৬ এপ্রিল সকালে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে একটি ফুটফুটে স’ন্তান প্রসব করেন তিনি। পরে মাত্র ১০ হাজার টাকা ও একটি থ্রি-পিসের লোভে শি’শুটিকে বিক্রি করে দেন।

দায় এড়াতে স’ন্তান চু’রি হয়ে গেছে বলে অভিনয় শুরু করেন জান্নাত। শুক্রবার রাতে এ বি’ষয়ে চকরিয়া থানায় অভিযোগ করেন। পু’লিশ অ’ভিযান চা’লিয়ে উ’দ্ধার করে শি’শুটিকে। এরপর ত’দন্তে বেরিয়ে আসে মূ’ল ঘ’টনা।

জানা গেছে, ডুলাহাজারা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স’ন্তান জ’ন্মের পর ওই রাতেই স্থানীয় শাহাব উদ্দিনের স্ত্রী মিনু আরার মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা ও একটি থ্রি-পিসের বিনিময়ে খুটাখালীর এক ব্যক্তির কাছে ন’বজাতককে বিক্রি করে দেন জান্নাত আরা বেগম।

ডুলাহাজারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন জানান, শি’শুটিকে চু’রি করা হয়নি। ১০ হাজার টাকা ও একটি থ্রি-পিসের লোভে মিনু আরার কাছে বিক্রি করে দিয়েছে মা জান্নাত আরা।

পরে মিনু আরা শি’শুটিকে ৬০ হাজার টাকায় অন্য একজনের কাছে বিক্রি করে দেন। এ নিয়ে কথা কা’টাকাটির যেরে মিনু আরার বি’রুদ্ধে স’ন্তান চু’রির অভিযোগ করেন জান্নাত আরা।

চকরিয়া থানার ওসি শাকের মোহাম্ম’দ যুবায়ের বলেন, শি’শুটিকে খুটাখালী থেকে উ’দ্ধার করা হয়েছে। ত’দন্তে মূ’ল ঘ’টনা বেরিয়ে এসেছে। পরে শি’শুটিকে ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের জিম্মায় দেয়া হয়েছে।

কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের মালুমঘাট কা’টাখালী এলাকার আব্দুল খালেকের স্ত্রী জান্নাত আরা বেগম। ২৬ এপ্রিল সকালে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে একটি ফুটফুটে স’ন্তান প্রসব করেন তিনি। পরে মাত্র ১০ হাজার টাকা ও একটি থ্রি-পিসের লোভে শি’শুটিকে বিক্রি করে দেন।

দায় এড়াতে স’ন্তান চু’রি হয়ে গেছে বলে অভিনয় শুরু করেন জান্নাত। শুক্রবার রাতে এ বি’ষয়ে চকরিয়া থানায় অভিযোগ করেন। পু’লিশ অ’ভিযান চা’লিয়ে উ’দ্ধার করে শি’শুটিকে। এরপর ত’দন্তে বেরিয়ে আসে মূ’ল ঘ’টনা।

জানা গেছে, ডুলাহাজারা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স’ন্তান জ’ন্মের পর ওই রাতেই স্থানীয় শাহাব উদ্দিনের স্ত্রী মিনু আরার মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা ও একটি থ্রি-পিসের বিনিময়ে খুটাখালীর এক ব্যক্তির কাছে ন’বজাতককে বিক্রি করে দেন জান্নাত আরা বেগম।

ডুলাহাজারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন জানান, শি’শুটিকে চু’রি করা হয়নি। ১০ হাজার টাকা ও একটি থ্রি-পিসের লোভে মিনু আরার কাছে বিক্রি করে দিয়েছে মা জান্নাত আরা।

পরে মিনু আরা শি’শুটিকে ৬০ হাজার টাকায় অন্য একজনের কাছে বিক্রি করে দেন। এ নিয়ে কথা কা’টাকাটির যেরে মিনু আরার বি’রুদ্ধে স’ন্তান চু’রির অভিযোগ করেন জান্নাত আরা।

চকরিয়া থানার ওসি শাকের মোহাম্ম’দ যুবায়ের বলেন, শি’শুটিকে খুটাখালী থেকে উ’দ্ধার করা হয়েছে। ত’দন্তে মূ’ল ঘ’টনা বেরিয়ে এসেছে। পরে শি’শুটিকে ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের জিম্মায় দেয়া হয়েছে।