কোথাও পাওয়া যাচ্ছিল না র’ক্ত, প্রসূতি মাকে বাঁচাতে র’ক্ত দিলেন পু’লিশের এসআই

সি’জারি’য়ান অ’পারেশ’নের পর প্রসূ’তি রুনার জীবন বাঁচাতে র’ক্ত দেয়া জরুরি বলে জানান চিকিৎসক। কিন্তু তার ‘ও’ নে’গেটি’ভ গ্রুপের র’ক্ত কোথাও পাওয়া যাচ্ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে দি’শেহা’রা হয়ে পড়েন তার স্বজনরা। কোথায় যাবেন, কী করবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না।

এ সময় যেন দেবদূতের মত এসে হাজির হলেন পু’লিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতিকুল ইসলাম। তার দেয়া র’ক্তে প্রা’ণ বাঁচল প্রসূতির।শনিবার (১ মে) পাবনার ঈশ্বরদী উপজে’লার শোভন ক্লিনিকে ঘটে এ ঘ’টনা। এসআই আতিকুল স্থানীয় রূপপুর পু’লিশ ফাঁ’ড়ির ই’নচার্জ।

প্রসূতি রুনা খাতুন (২৭) পাবনার ঈশ্বরদী উপজে’লার দাশুড়িয়া ইউনিয়নের কারিগরপাড়া সোহরাব আলীর মে’য়ে।শোভন ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ঈশ্বরদী উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম শামিম জানান,

শনিবার সকালে রো’গীর অবস্থা আশ’ঙ্কা’জ’নক ছিল। সি’জা’রিয়ান অ’পা’রে’শনের পর তার প্রচুর র’ক্তক্ষ’রণ হচ্ছিল। কন্যা শি’শুর জ’ন্ম দিয়ে ক্লিনিকের শয্যায় র’ক্ত শূ’ন্যতায় কাত’রা’চ্ছিলেন তিনি।

সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক জানান, তখন র’ক্ত না পেলে তাকে বাঁচা’নো যেত না। প্রিয়জনকে বাঁচাতে দি’শেহা’রা হয়ে ছোটাছুটি করছিলেন স্বজনরা। কোথাও র’ক্তের স’ন্ধ্যান পাচ্ছিলেন না ও নে’গে’টিভ র’ক্তের। সে সময় ঈশ্বরদী থানা পু’লিশ সদস্যের একটি দল টহ’লরত ছিল। তারা বি’ষয়টি জানতে পারেন। তারা পু’লিশের এসআই আতিকুল ইসলামের র’ক্তের গ্রুপ জানতেন। তিনি নিয়মিতই র’ক্তদান করেন।

সি’জারি’য়ান অ’পারেশ’নের পর প্রসূ’তি রুনার জীবন বাঁচাতে র’ক্ত দেয়া জরুরি বলে জানান চিকিৎসক। কিন্তু তার ‘ও’ নে’গেটি’ভ গ্রুপের র’ক্ত কোথাও পাওয়া যাচ্ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে দি’শেহা’রা হয়ে পড়েন তার স্বজনরা। কোথায় যাবেন, কী করবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না।

এ সময় যেন দেবদূতের মত এসে হাজির হলেন পু’লিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতিকুল ইসলাম। তার দেয়া র’ক্তে প্রা’ণ বাঁচল প্রসূতির।শনিবার (১ মে) পাবনার ঈশ্বরদী উপজে’লার শোভন ক্লিনিকে ঘটে এ ঘ’টনা। এসআই আতিকুল স্থানীয় রূপপুর পু’লিশ ফাঁ’ড়ির ই’নচার্জ।

প্রসূতি রুনা খাতুন (২৭) পাবনার ঈশ্বরদী উপজে’লার দাশুড়িয়া ইউনিয়নের কারিগরপাড়া সোহরাব আলীর মে’য়ে।শোভন ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ঈশ্বরদী উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম শামিম জানান,

শনিবার সকালে রো’গীর অবস্থা আশ’ঙ্কা’জ’নক ছিল। সি’জা’রিয়ান অ’পা’রে’শনের পর তার প্রচুর র’ক্তক্ষ’রণ হচ্ছিল। কন্যা শি’শুর জ’ন্ম দিয়ে ক্লিনিকের শয্যায় র’ক্ত শূ’ন্যতায় কাত’রা’চ্ছিলেন তিনি।

সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক জানান, তখন র’ক্ত না পেলে তাকে বাঁচা’নো যেত না। প্রিয়জনকে বাঁচাতে দি’শেহা’রা হয়ে ছোটাছুটি করছিলেন স্বজনরা। কোথাও র’ক্তের স’ন্ধ্যান পাচ্ছিলেন না ও নে’গে’টিভ র’ক্তের। সে সময় ঈশ্বরদী থানা পু’লিশ সদস্যের একটি দল টহ’লরত ছিল। তারা বি’ষয়টি জানতে পারেন। তারা পু’লিশের এসআই আতিকুল ইসলামের র’ক্তের গ্রুপ জানতেন। তিনি নিয়মিতই র’ক্তদান করেন।