বিধবা ভাতা কা’র্ডের লো’ভ দেখিয়ে ম;ধ্যরাতে বিধবা;র ঘরে মেম্বার! ভোর গড়া;তেই বিয়ে

মধ্য;রাতে এক বিধ;বা নারী;র ঘর থেকে এক মে;ম্বারকে আ;টক করেছে এলা;কাবাসী। রাতে ওই ঘরে মেম্বা;রে উপস্থিতি টের পেয়ে ঘরে;রে বাইরে থেকে তা;লা মে;রে দেয় স্থানী;য়রা। পরে তাদের নিয়ে বসে সা;লিস। সেই সা;লিসে দুজনই বি;য়েতে স;ম্মতি দি;লে তাদের বি;য়ে; পড়ানো হয়। ঘটনা শুনে পু;লিশ আসা;র আগেই বিয়ে;র সিদ্ধান্ত হয়। পরে পুলি;শ ফিরে যায় থা;নায়। আর বিয়ে ক;রে মেম্বা;র ওই না;রীকে নিয়ে ঘটনা;স্থল ত্যা;গ করেন।

আজ রবিবার সকাল ৭টার দিকে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের বালি;হাটা গ্রামে এ বিয়ে পড়ানো হয়। অভি;যুক্ত মো. সাইফুল ইসলাম উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের ৬নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য।

স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, ইউপি সদস্য মো. সাইফুল ইসলাম চার সন্তানের জনক। গত শনিবার গভীর রাতে তিনি তাঁর ওয়া;র্ডের এক নারীর ঘরে প্র;বেশ করেন। ওই নারীর স্বামী প্রায় পাঁচ বছর আ;গে মা;রা গে;লেও তার দুটি সন্তা;ন রয়েছে। এ অব;স্থায় রাত ১২টার পর এলাকার লো;কজন ওই নারীর ঘরে প্রবে;শ করে মে;ম্বার সা;ইফুল ইসলামসহ না;রীকে ঘরে আট;কে রাখে।

এলাকাবাসী থেকে ঘটনার খবর পায় ঈশ্বরগঞ্জ থানা পুলিশ। এক পর্যায়ে উপপরিদর্শক মো. রেজাউল করিম রাত ১টার দিকে তাদের থানায় নিয়ে আ;সার চেষ্টা করে। কিন্তু সালি;সকা;রীরা তাকে বাঁ;ধা দেয়। রাত;ভর বৈ;ঠকে সিদ্ধান্ত হয়, ওই নারী রাজী থাকলে মে;ম্বার সাইফুল ইসলাম তাকে বি;য়ে করবেন। পরে আজ রবিবার সকাল ৭টার দিকে স্থানীয় কাজী ডে;কে এনে সাড়ে তিন লা;খ টা;কার দে;নমো;হর ধা;র্য্য করে বিয়ে স;ম্পন্ন করা হয়। বিয়ের প বিধবা নারীকে নিয়ে ঘট;নাস্থ;ল ত্যা;গ করেন মেম্বা;র সাইফুল।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত নয়ন মিয়া বলেন, অনেক লো;কজনের সামনে ওই না;রী জানিয়েছেন- বি;ধবা ভা;তার কার্ড দিবে বলে তাঁর সাথে সর্ম্প;ক করে মেম্বার। এ অব;স্থায় গত দুই বছর ধ;রে সর্ম্পক চলছে।

এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক মো. রেজাউল করিম জানান, বিধবা ভা;তার কার্ডের ত;থ্য নিতে আজ রাতে আসছি;লেন মেম্বার। এর আগেও এসেছেন। দুজনই তিনি বি;য়ে করতে রাজী। বিয়ে ক;রলে ওই নারী কোনো অ;ভিযোগ করবেন না। এ অবস্থায় দুজনকে রেখেই চলে এসেছেন।

বি;য়ের কাজী মাহববুব জানান, তাকে সকালে ডেকে আনা হয়েছে। পরে এসে জানতে পারেন দুজনকে বিয়ে পড়াতে হবে। এ অবস্থায় দু;জনের সম্মতি;তেই বিয়ে পড়ানো হয়। মেম্বারের প্রথম স্ত্রী;র অনুমতি নেওয়া হয়েছিল কিনা জানতে চাইলে কাজী বলেন, এটা একটা খ;সড়া করেছি। মেম্বার বলেছেন আগামি ২/৩ দিনের মধ্যে তাঁর প্রথম স্ত্রী;র অনু;মতি এনে দেবেন। না দিলে রে;জিস্ট্রি হবে না।এ ঘটনাটি জানতে সাইফুল মে;ম্বারের মোবাইল নম্ব;রে বেশ কয়ে;কবার ফোন দিলে ফোন ধ;রেন অন্য একজন। তিনি বলেন, ‘চা;চা ফোন রা;ইখ্যা ঘু;মাইছে।’