আমি পুলিশ। আমার বাপ-মা নাই। আমারে তোরা কিছুই করতে পারবি না। আমার বাড়ি প্রধানমন্ত্রীর এলাকায়। তোর ওস্তাদরেও একটা লাথি দিছি সিঁড়িতে বইসা। তোর এই বড় ভাই সাংবাদিকগো আমরা ….করি না।
বেশি বাড়াবাড়ি করিস না। কপালে ভোগ আছে। মাইরা ফালামু তোরে।’ কথাগুলো নির্যাতনের শি’কার সাংবাদিক সুমন হাসানকে বলছিল নি’র্যাতনকারী ডিবি পুলিশের কনস্টেবল মাসুদ।
আমি যখন ঘ’টনা শুনে সুমনকে দেখতে যাই। তখনও শর্টগান নিয়ে আমাদের দিকে তেড়ে আসছিল এই পুলিশ সদস্য। যখন উপ পুলিশ কমিশনারের কক্ষে আমরা কথা বলছিলাম তখনও মা’রধর করা হয়েছিল সুমনকে।
কত বড় অসভ্য হলে এই ধরনের কাজ করতে পারে ভাবলেই অবাক লাগে।তন্ময় তপু, বরিশাল ব্যুরো রিপোর্টার, যুগান্তর
আমি পুলিশ। আমার বাপ-মা নাই। আমারে তোরা কিছুই করতে পারবি না। আমার বাড়ি প্রধানমন্ত্রীর এলাকায়। তোর ওস্তাদরেও একটা লাথি দিছি সিঁড়িতে বইসা। তোর এই বড় ভাই সাংবাদিকগো আমরা ….করি না।
বেশি বাড়াবাড়ি করিস না। কপালে ভোগ আছে। মাইরা ফালামু তোরে।’ কথাগুলো নির্যাতনের শি’কার সাংবাদিক সুমন হাসানকে বলছিল নি’র্যাতনকারী ডিবি পুলিশের কনস্টেবল মাসুদ।
আমি যখন ঘ’টনা শুনে সুমনকে দেখতে যাই। তখনও শর্টগান নিয়ে আমাদের দিকে তেড়ে আসছিল এই পুলিশ সদস্য। যখন উপ পুলিশ কমিশনারের কক্ষে আমরা কথা বলছিলাম তখনও মা’রধর করা হয়েছিল সুমনকে।
কত বড় অসভ্য হলে এই ধরনের কাজ করতে পারে ভাবলেই অবাক লাগে।তন্ময় তপু, বরিশাল ব্যুরো রিপোর্টার, যুগান্তর
আমি পুলিশ। আমার বাপ-মা নাই। আমারে তোরা কিছুই করতে পারবি না। আমার বাড়ি প্রধানমন্ত্রীর এলাকায়। তোর ওস্তাদরেও একটা লাথি দিছি সিঁড়িতে বইসা। তোর এই বড় ভাই সাংবাদিকগো আমরা ….করি না।
বেশি বাড়াবাড়ি করিস না। কপালে ভোগ আছে। মাইরা ফালামু তোরে।’ কথাগুলো নির্যাতনের শি’কার সাংবাদিক সুমন হাসানকে বলছিল নি’র্যাতনকারী ডিবি পুলিশের কনস্টেবল মাসুদ।
আমি যখন ঘ’টনা শুনে সুমনকে দেখতে যাই। তখনও শর্টগান নিয়ে আমাদের দিকে তেড়ে আসছিল এই পুলিশ সদস্য। যখন উপ পুলিশ কমিশনারের কক্ষে আমরা কথা বলছিলাম তখনও মা’রধর করা হয়েছিল সুমনকে।
কত বড় অসভ্য হলে এই ধরনের কাজ করতে পারে ভাবলেই অবাক লাগে।তন্ময় তপু, বরিশাল ব্যুরো রিপোর্টার, যুগান্তর
লেখকের ফেসবুক থেকে নেয়া