মানুষ ঠ;কানোই এই দুই গ্রামবাসীর মূল পেশা

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার মোচনা ইউনিয়নের বিশেষ দুটি গ্রাম আইকদিয়া-পাইকদিয়া। এই গ্রাম দুটির অধিকাংশ মানুষের পেশাই নাকি মানুষ ঠ;কা;নো! মানুষ ঠ;কা;নোর এ কাজকে স্থানীয়রা বলে চো;;ট দেয়া। আর, স;ঙ্ঘবদ্ধ এই চ;ক্রকে বলা হয় চো;টপার্টি। এই মানুষ ঠকানো অর্থ দিয়ে অনেকেই গড়ে তুলেছে প্রাসাদ, বাড়ি, গাড়িসহ বি;পু;ল স;ম্পদ।

কেরামত আলী। অল্প দিনে বেশি লা;ভের আসায় জীবনের সব সঞ্চয় তুলে দিয়েছেন কয়েকদিনের চেনাজানা এক রিক্সা চালকের হাতে। বিনিময়ে পাওয়ার কথা ছিল ৮৬ লাখ টাকার বৈদেশিক মুদ্রা। কিন্তু তিনি যে ততক্ষণে প্র;তা;র;ণার ফাঁ;;দে আ;টকে গেছেন, তা বি;ন্দুপরিমাণ টেরও পাননি।

কেরামত আলীর মতো আবুল হোসেনও একই প্র;তার;ণার শি;কা;র, তবে ঘ;টনা কিছুটা ভিন্ন। সীমান্ত পিলারের গল্প শুনি;য়ে তার কাছ থেকে চ;ক্রটি হা;তিয়ে নিয়েছে ১২ লাখ টাকা।

মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু বকর বলেন, এই দুই ব্যক্তি যে প্র;তা;রক দলের শি;কার, তাদের বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরের আইকদিয়া-পাইকদিয়া গ্রামে। গ্রাম দুটির ৫০ ভাগ মানুষই প্র;তার;ণার সাথে জ;ড়িত। প্র;তার;ণার অর্থে গ্রামেও গড়ে তোলা হয়েছে আলিশান অট্টালিকা।

আ;ইন শৃং;খলা বা;হিনী বলছে, দেশের চোট পার্টিগুলোর বেশিরভাগের বাড়িই এই উপজেলায়। বিভিন্ন প্র;তা;রক দলের নেতৃত্বে আছে ফারুক মোল্যা, মিজান মেম্বার, খন্দকার নাসির, জাহাঙ্গীর, মোহসিন, ইকরাম, সৌকত ইলাহী জাহাঙ্গীর, আলমগীর তালুকদার।

তবে, আ;ইনশৃ;ঙ্খলা বাহিনীর অ;ভি;যানের চেয়েও নিজেদের লোভ সংবরণ করা বেশি জ;রুরি বলে মনে করেন সিআইডি প্রধান।