খালার স’ঙ্গে রাতযাপন শেষে কাপ’ড়ের ট্রাংকে লুকিয়ে প্রা’ণ হারালেন রনি

নারায়ণগঞ্জে’র ফতুল্লা থেকে নিখোঁ’জে’র দেড় মাস পর মুন্সিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংক থেকে কাজী রফিকুল ইসলাম রনি (৩৮) নামে এক যুবকের ম’রদে’হ উ’দ্ধার করেছে পু’লিশ।

বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজে’লার রামপালের শিকদারবাড়ির একটি সেপটিক ট্যাংক থেকে তার ম’রদে’হ উ’দ্ধার করা হয়।

নি’হত কাজী রফিকুল ইসলাম রনি নারায়ণগঞ্জে’র ফতুল্লা থা’নার লালপুর এলাকার মৃ’ত কাজী জাহের উদ্দিনের ছেলে।

এর আগে গত ২ নভেম্বর নিখোঁ’জ হন রনি। নিখোঁ’জে’র পর অনেক খোঁ’জ করে তাকে না পেয়ে গত ৬ নভেম্বর তার ছোট ভাই মো. আমিনুল ইসলাম ফতুল্লা থা’নায় একটি সাধারণ ডায়রি করেন।

এদিকে এ ঘ’টনায় নি’হতের খালা রুমা বেগম (৫১) ও গৃহক’র্মী আম্বিয়াকে (৩২) আ’টক করেছে পু’লিশ। এ সময় আ’টক রুমা বেগম স্বী’কারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

সদর থা’নার ওসি মো. আবুবকর সিদ্দিক জা’নান, কাজী রফিকুল ইসলাম রনির স’ঙ্গে তার দূ’রস’স্পর্কের খালা রুমা বেগমের প’রকীয়ার স’স্পর্ক ছিল। রুমা’র স্বামী জসিম উদ্দিন খন্দকার ঢাকার বাড্ডায় থাকেন। রনি কথিত খালার বাড়ি যেতেন এবং সেখানে লুকিয়ে রাতযাপন ক’রতেন।

একপর্যায়ে রনির অন্যত্র বিয়ে ঠিক হয়, এতে বাধ সাধেন রুমা। এজন্য তাকে জো’র করে নিজে’র বাড়িতে নিয়ে রাখতেন তিনি।

ঘ’টনার দিন গত ২ নভেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এক সবজি বিক্রেতা দেখে ফেলবে এই লোকলজ্জার ভ’য়ে ঘরের ভেতর একটি কাপড় রাখার ট্রাংকের ভেতর লুকান রনি। একপর্যায়ে ট্রাংক লক হয়ে যায়।

২ ঘণ্টা পর রুমা ট্রাংক খু’লে দেখেন রনি মা’রা গেছেন। সারাদিন এবং রাত পেরিয়ে পরদিন ভোরে রনির ম’রদে’হ রুমা এবং আম্বিয়া সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে ফে’লে দেন।