বিমানবন্দরে লাগেজ হা’রালে প্রতি কেজিতে ১ লাখ টাকা জ’রি’মানা পাবে প্রবাসীরা!

ফ্লাইটে যেকোনভাবে লাগেজ হা’রা’লে এখন থেকে প্রতি কেজির জন্য ১ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা করে জ’রি’মা’না পাবে যাত্রী! এছাড়াও বিমান দু’র্ঘ’ট’নায় কোন যাত্রীর মৃ’ত্যু বা ক্ষ’তি হলে ক্ষ’তি’পূরণের পরিমান বাড়িয়ে করা

হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা! লাগেজ হা’রা’লে ক্ষ’তিপূ”রণ বাড়লো লাখ টাকারও বেশি! ফ্লা’ইটে ব্যাগেজ (লা’গেজ) হা’লে’ বা ন’ষ্ট হলে আগে কেজিতে ক্ষ’তি’পূরণ পাওয়া যেত ২০ ডলার বা প্রায় ১ হাজার ৭০০ টাকা।

তবে, আজ সকালে মন্ত্রিসভায় গৃহীত হওয়া নতুন আইনে বাংলাদেশের মুদ্রায় এই অঙ্ক দাঁড়াবে ১ লাখ ১৭ হাজার ২৪১ টাকা। এ ছাড়া বিমান দু’র্ঘ’টনা’য় কোনো ব্যক্তির মৃ’ত্যু বা আ’ঘা’তজ”নিত ক্ষ’তিপূ’রণ ২০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা করা হয়েছে। আজ সোমবার মন্ত্রি’সভার বৈঠকে এই অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ‘আকাশপথে পরিবহন (মন্ট্রিল কনভেনশন) আইন, ২০২০’-এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। এই নতুন আইন অনুসারে, ব্যা’গেজ হা’রা’নো বা বিনষ্টের ক্ষ’তিপূ’রণ প্রতিকেজি ২০ মার্কিন ডলার (১ হাজার ৭০০ টাকা) থেকে বেড়ে ১ হাজার ৩৮১ ডলার হবে (১ লাখ ১৭ হাজার ২৪১ টাকা)।

এ ছাড়া কা’র্গো বি’নষ্ট বা হা’রানো’র জন্য কেজিপ্রতি ২০ ডলার থেকে নতুন আইনে ক্ষ’তিপূরণের অংশ বেড়ে ২৪ ডলার হবে। ফ্লাই’ট ডিলে’ হলে জ’রিমা’না হবে ৫ হাজার ৭৩৪ মার্কিন ডলার (৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকা), যা আগে ২০ ডলার (প্রায় ১ হাজার ৭০০ টাকা) ছিলো। নতুন আইনে বিমান দু’টনা’য় কোন ব্য’ক্তির মৃ’ত্যু হলে বা ক্ষ’তিগ্র’স্ত হলে তিনি ক্ষ’তিপূর’ণ হিসেবে পাবেন ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৪৪ মার্কিন ডলার,

যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১ কোটি ১৭ লাখ ৬২ হাজার টাকা। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান, যাত্রীর মৃ’ত্যু’র ক্ষেত্রে, যাত্রীর সম্পত্তির বৈধ ‘প্রতিনিধিত্বকারী ব্য’ক্তি’বর্গের মধ্যে এই আই’নের বিধান মোতাবেক ক্ষ’তি’পূরণের অর্থ’ ভাগ করা যাবে। সংশ্লিষ্ট উড়ো’জাহাজের পক্ষ বা বীমাকা’রী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তি’তে অথবা আ’দাল’তের মাধ্যমে ক্ষ’তিপূ’রণ আদায় করা যাবে।