ভোটে হেরে ক্ষোভে গরু চু’রি

ভোলার লালমোহনের ফরাজগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ইউপি সদস্য পদে ভোটে হেরে মো. রফিকুল ইস’লাম নামের এক ব্য’ক্তির বি’রুদ্ধে ক্ষোভে গরু চু’রির অ’ভিযোগ উঠেছে।

শুক্রবার (১২ মা’র্চ) ভোলার লালমোহনের ফরাজগঞ্জ ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে এই ঘ’টনা ঘ’টে।রফিকুল ইস’লাম ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর লালমোহনের ফরাজগঞ্জ ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী।

আব্দুল মান্নানসহ এলাকাবাসীরা জা’নান, গত কয়েক দিন ধ’রে উপজে’লার ফরাজগঞ্জসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে গরু চু’রির ঘ’টনা বেড়ে চলছে। কিন্তু গরু চো’র এখনো ধ’রা প’ড়েনি। তবে এসময় রফিকুল ইস’লামের বাড়িতেও নতুন নতুন গরু দে’খতে পায় এলাকাবাসী।

গত শুক্রবার তার বাড়িতে নতুন আরো দুইটি গরু দেখে তাদের স’ন্দে’হ বেড়ে যায়। পরে স্থা’নীয়রা ইউপি চেয়ারম্যান ফরাদ হোসেন মুরাদকে জা’নালে তিনি চৌকিদার পাঠিয়ে দুইটি গরু জ’ব্দ করেন। এসময় রফিকুল ইস’লাম পালিয়ে যান।

তারা আরো জা’নান, নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার জন্য অনেক টাকা খরচ করেও হেরে যান রফিকুল ইস’লাম। হেরে যাওয়া ক্ষোভে রফিকুল তার ছে’লেকে নিয়ে নিজে’র এলাকাসহ উপজে’লার বিভিন্ন এলাকার মানুষের গরু চু’রি করছেন বলে অ’ভিযোগ জা’নান তারা।

এ ব্যাপারে অ’ভিযু’ক্ত রফিকুল ইস’লামকে এলাকায় খুঁজে পাওয়া যায়নি এবং তার মোবাইল নাম্বারে ফোন করলেও তা ব’ন্ধ পাওয়া যায়।ফরাজগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান ফরাদ হোসেন মুরাদ বলেন, ‘স্থা’নীয়রা অ’ভিযোগ করলে আমি চৌকিদার পাঠিয়ে রফিকুলের বাড়ি থেকে গরু জ’ব্দ করি। পরে শনিবার (১৩ মা’র্চ) মান্নান নামের এক ব্য’ক্তি নিজেকে প্রকৃত মালিক দা’বি করে উপযু’ক্ত প্রমাণ দিয়ে গরু নিয়ে যায়। এ ঘ’টনার পরে রফিকুল ইস’লাম এলাকা থেকে পালিয়ে গেছেন’।

তিনি আরো জা’নান, ‘রফিকুল এলাকায় আ’সলে আম’রা তাকে পু’লিশের হাতে তুলে দিব’।লালমোহন থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত ক’র্মক’র্তা (ওসি) মো. মাকসুদুর রহমান মুরাদ বলেন, এ বিষয়ে কেউ কোনো লিখিত অ’ভিযোগ করেনি। অ’ভিযোগ পেলে প্রায়োজনীয় ব্যব’স্থা গ্রহণ করা হবে।