শুধু হেল্থ পোস্ট প’ড়ে বির’ক্ত। তাই একটু অন্য রকম কিছু মানে নিজে’র স্ত্রীকে (wife) কিভাবে পটাবেন, তার মন জয় করবেন। কিছুদিন আগে স্ত্রীকে (wife) আয়ত্বে রাখার এ পোস্টটি অনেক ব্লগারদের তোপের মুখে
প’ড়ে এবং হ’ঠাৎ গুম হয়ে যায়। অনেকেই পড়ার সুযোগ পাননি। এবার গুম না হলে সবাই পড়ার সুযোগ পাবেন। স্ত্রী যদি হয় বরিশালের মেয়েদের গুনাগুন সম্পন্ন, তাহলে স্ত্রীকে (wife) আয়ত্বে আনতে আপনাকে
একটু সত’র্কতার সাথে তাকে ডিল ক’রতে হবে। না হলে আপনাকে সারা জীবন হায় হায় ক’রতে হতে পারে। এজন্য বাসর রাতে বিড়াল মা’রাই হচ্ছে এসব স্ত্রীদের (wife) নিয়ন্ত্রণ করার প্রধান কৌশল। বরিশালের মেয়ে এখানে রূপক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এই স্বভাবের যে কোন স্ত্রীকে (wife) আয়ত্বে রাখতে এই কৌশল
প্রযোজ্য। এজন্য আপনাকে যা যা ক’রতে হবে- (বরিশালের ভাই-বোনরা এই লেখাটি প’ড়ে কষ্ট পেলে, তার জন্য ক্ষ’মা চেয়ে নিচ্ছি) আরো পড়ুন শা’রীরিক মি’লনের সময় নারীরা উফফ আহহ শব্দ করে কেন? জানুন
১. বিয়ের প্রথম দিনই তাকে জা’নিয়ে দিতে হবে সে যেন আপনার বাবা মায়ের সাথে অশোভন আচরণ না করে। এ জাতীয় আচরণ করলে তাকে (স্ত্রীকে) (wife) চিরস্থা’য়ীভাবে বাবার বাড়িতে থাকার ব্যব’স্থা করা হবে,
একথা সাফ সাফ জা’নিয়ে দিন কোন রকম ইতস্ততা না করেই।
২. আপনার আয় ও ব্যয়ের ব্যাপারে তাকে নাক গলাতে দেয়া যাবেনা। আপনি আপনার বাবা-মা’র জন্য ব্যয় করবেন, সেখানে তাকে কোন রকমের হস্তক্ষেপ ক’রতে দেয়া যাবেনা। আপনার বাবা-মাকে ভরন-পোষনের
দায়িত্ব আপনার, এখানে তার বা’ধাদানের কোন সুযোগ দেয়া যাবেনা।
৩. শ্বশুড় বাড়িতে আপনার নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা ক’রতে হবে যাতে আপনার কথার গু’রুত্ব দেয় তারা। শ্বশুড় বাড়ি, বিশেষ করে শ্বাশুড়ির সাথে ভালো স’স্পর্ক বজায় রাখবার জন্য তাকে মাঝে মাঝে গিফট দেয়া যেতে পারে।
এতে আপনার ব্যাপরে আপনার শ্বাশুড়ির নিকট কোন অ’ভিযোগ করা হলেও তা ধোপে টিকবে না।
৪. শ্বশুর বাড়িতে কখনও গৃহপালিত জামাই হিসেবে থাকা যাবেনা। আর্থিক সংক’ট থাকলেও নিজস্ব ব্যব’স্থাপনায় থাকতে হবে।
৫. স্ত্রীকে (wife) শারীরি’কভাবে কখনও লাঞ্ছিত করা যাবেনা। এতে আপনার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ও ভ’য় কমে যাবে।
৬. শপিং এর ব্যাপারে স্ত্রীর (wife) ওপর ছে’ড়ে না দিয়ে আপনাকেই নিয়ন্ত্রণ ক’রতে হবে। কেননা আপনার আয় সীমিত হলে আপনার পকেট কাটা যাবে, এই নিয়ে সংসারে শুরু হবে ঝগড়া-ঝাটি।
৭. এদেরকে নিয়ে বেশি ঘাটাঘাটি না করাই ভালো। বরং একটা সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে যাতে বেশি বাড়ার সুযোগ না পায়।
৮. আপনার আয় অথবা চাকুরীর স্টাটাসের চেয়ে স্ত্রীর (wife) স্টাটাস কখনও উঁচু হতে দেয়া যাবেনা। তাহলে স্ত্রী আপনাকে পেয়ে বসবে এবং উঠতে বসতে কথা শোনাবে।
৯. আপনার বাবা-মায়ের সাথে ভালো ব্যবহারের অর্ডার দিয়ে দিতে হবে। না হলে এরা তাদের সাথে আপনার স’স্পর্ক খা’রাপ করে ফেলবে। আপনার জন্য আপনার মা চোখের পানি ফেলুক এরকম কোনও কারন কখনও হতে দেয়া যাবেনা।
১০. সবচে’ ভালো নি’য়ন্ত্রণের কৌশল হলো আপনার যদি অঢেল সম্পদ থাকে এবং আপনি যদি স্ত্রীকে (wife) যথেষ্ঠ ব্যবহারের সুযোগ দিয়ে দেন। তার সকল আর্থিক চাহি’দা মেটান, তাহলে আপনার ব্যপারে অ’ভিযোগ করার সুযোগ কম পাবে।