সাধারণত অনেক ধরণের প্রয়োজনেই মানুষ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে থাকেন। বাড়ি তৈরি, গাড়ি ক্রয়, ব্যবসার জন্যসহ অনেক কারণেই অনেক ধরণের ঋণ নিয়ে থাকেন। তবে এসব ছাড়াও এখন বিয়ে করার জন্য ঋণ দিচ্ছে অনেক ব্যাংক।
আইএফআইসি ব্যাংক: এই ব্যাংকও গ্রাহকভেদে সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ‘বিয়ের ঋণ’ দিয়ে থাকে। এ ঋণের মেয়াদ সর্বনিম্ন এক থেকে সর্বোচ্চ তিন বছর। বার্ষিক সুদের হার সাড়ে ১৬ শতাংশ। এ ক্ষেত্রে যদি কোনো গ্রাহক তিন বছর মেয়াদের জন্য এক লাখ টাকা ঋণ নেন, তাহলে ওই গ্রাহককে প্রতি মাসে ঋণের কিস্তি বাবদ পরিশোধ করতে হবে তিন হাজার ৫৪২ টাকা।
ট্রাস্ট ব্যাংক: ব্যক্তিগত ঋণের আওতায় বিয়েসহ আরও বেশ কিছু প্রয়োজনে ঋণ-সুবিধা দেয় ব্যাংকটি। তবে ‘বিয়ের ঋণ’ নামে সরাসরি কোনো ঋণ পণ্য নেই। গ্রাহকের প্রয়োজনভেদে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকার ঋণ দেওয়া হয়। এক থেকে পাঁচ বছর মেয়াদি এ ঋণের দুই ধরনের সুদের হার রয়েছে।
ব্যাংকটির রিটেইল ব্যাংকিং বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, বিয়েসহ নানা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ঋণ-সুবিধা দেওয়া হয়। সরকারি চাকরিজীবীদের বেলায় ন্যূনতম ১৫ হাজার টাকা ও বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেলায় ন্যূনতম ৩০ হাজার টাকা মাসিক বেতনের ব্যক্তিদের এ ঋণ-সুবিধা দেওয়া হয়।
চাকরিজীবীদের বেতনের বিপরীতে যে ঋণ-সুবিধা দেওয়া হয়, তার বার্ষিক সুদের হার সাড়ে ১৪ শতাংশ। আর ব্যবসায়ীসহ অন্যদের বেলায় এ ধরনের ঋণের বার্ষিক সুদের হার সাড়ে ১৬ শতাংশ।
প্রাইম ব্যাংক: বেসরকারি খাতের প্রাইম ব্যাংক বলছে, সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি সংস্থা, বিদেশি সংস্থা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, বাড়ির মালিক—সবার জন্য ‘বিয়ের ঋণের’ বন্দোবস্ত রয়েছে।
পেশাভেদে ১৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা মাসিক আয় বা বেতনের যে কেউ এ ঋণ নিতে পারবেন। গ্রাহকভেদে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত বিয়ের ঋণ দিচ্ছে প্রাইম ব্যাংক। মাসিক কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য এ ঋণের মেয়াদ পাঁচ বছর। ঋণের বার্ষিক সুদের হার ১২ থেকে ১৫ শতাংশ।
ব্যাংক এশিয়া: বিয়ের জন্য সরাসরি কোনো ঋণ-সুবিধা না থাকলেও ব্যক্তিগত ঋণের আওতায় ঋণ নিয়ে তা বিয়ের খরচ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ব্যাংকটি সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দিচ্ছে। ১৫ হাজার টাকা মাসিক আয়ের বিভিন্ন শ্রেণির পেশাজীবীদের এ ঋণ দেওয়া হয়। ঋণের বার্ষিক সুদের হার ১২ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত।
ব্যাংকটির গ্রাহক ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান ফেরদৌস বিন জামান বলেন, কোনো গ্রাহক যদি পাঁচ বছরের জন্য দুই লাখ টাকা বিয়ের ঋণ নেন, তাহলে মাসিক কিস্তি দাঁড়াবে ৪ হাজার ৭০০ টাকা। ব্যাংক এশিয়া ছাড়াও বেসরকারি খাতের অন্যান্য ব্যাংকও ব্যক্তিগত ঋণ (পার্সোন্যাল লোন) দিয়ে থাকে। যে ঋণ নিয়েও বিয়ের খরচ মেটানোর সুযোগ রয়েছে।সাধারণত অনেক ধরণের প্রয়োজনেই মানুষ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে থাকেন। বাড়ি তৈরি, গাড়ি ক্রয়, ব্যবসার জন্যসহ অনেক কারণেই অনেক ধরণের ঋণ নিয়ে থাকেন। তবে এসব ছাড়াও এখন বিয়ে করার জন্য ঋণ দিচ্ছে অনেক ব্যাংক।
আইএফআইসি ব্যাংক: এই ব্যাংকও গ্রাহকভেদে সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ‘বিয়ের ঋণ’ দিয়ে থাকে। এ ঋণের মেয়াদ সর্বনিম্ন এক থেকে সর্বোচ্চ তিন বছর। বার্ষিক সুদের হার সাড়ে ১৬ শতাংশ। এ ক্ষেত্রে যদি কোনো গ্রাহক তিন বছর মেয়াদের জন্য এক লাখ টাকা ঋণ নেন, তাহলে ওই গ্রাহককে প্রতি মাসে ঋণের কিস্তি বাবদ পরিশোধ করতে হবে তিন হাজার ৫৪২ টাকা।
ট্রাস্ট ব্যাংক: ব্যক্তিগত ঋণের আওতায় বিয়েসহ আরও বেশ কিছু প্রয়োজনে ঋণ-সুবিধা দেয় ব্যাংকটি। তবে ‘বিয়ের ঋণ’ নামে সরাসরি কোনো ঋণ পণ্য নেই। গ্রাহকের প্রয়োজনভেদে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকার ঋণ দেওয়া হয়। এক থেকে পাঁচ বছর মেয়াদি এ ঋণের দুই ধরনের সুদের হার রয়েছে।
ব্যাংকটির রিটেইল ব্যাংকিং বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, বিয়েসহ নানা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ঋণ-সুবিধা দেওয়া হয়। সরকারি চাকরিজীবীদের বেলায় ন্যূনতম ১৫ হাজার টাকা ও বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেলায় ন্যূনতম ৩০ হাজার টাকা মাসিক বেতনের ব্যক্তিদের এ ঋণ-সুবিধা দেওয়া হয়।
চাকরিজীবীদের বেতনের বিপরীতে যে ঋণ-সুবিধা দেওয়া হয়, তার বার্ষিক সুদের হার সাড়ে ১৪ শতাংশ। আর ব্যবসায়ীসহ অন্যদের বেলায় এ ধরনের ঋণের বার্ষিক সুদের হার সাড়ে ১৬ শতাংশ।
প্রাইম ব্যাংক: বেসরকারি খাতের প্রাইম ব্যাংক বলছে, সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি সংস্থা, বিদেশি সংস্থা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, বাড়ির মালিক—সবার জন্য ‘বিয়ের ঋণের’ বন্দোবস্ত রয়েছে।
পেশাভেদে ১৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা মাসিক আয় বা বেতনের যে কেউ এ ঋণ নিতে পারবেন। গ্রাহকভেদে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত বিয়ের ঋণ দিচ্ছে প্রাইম ব্যাংক। মাসিক কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য এ ঋণের মেয়াদ পাঁচ বছর। ঋণের বার্ষিক সুদের হার ১২ থেকে ১৫ শতাংশ।
ব্যাংক এশিয়া: বিয়ের জন্য সরাসরি কোনো ঋণ-সুবিধা না থাকলেও ব্যক্তিগত ঋণের আওতায় ঋণ নিয়ে তা বিয়ের খরচ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ব্যাংকটি সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দিচ্ছে। ১৫ হাজার টাকা মাসিক আয়ের বিভিন্ন শ্রেণির পেশাজীবীদের এ ঋণ দেওয়া হয়। ঋণের বার্ষিক সুদের হার ১২ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত।
ব্যাংকটির গ্রাহক ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান ফেরদৌস বিন জামান বলেন, কোনো গ্রাহক যদি পাঁচ বছরের জন্য দুই লাখ টাকা বিয়ের ঋণ নেন, তাহলে মাসিক কিস্তি দাঁড়াবে ৪ হাজার ৭০০ টাকা। ব্যাংক এশিয়া ছাড়াও বেসরকারি খাতের অন্যান্য ব্যাংকও ব্যক্তিগত ঋণ (পার্সোন্যাল লোন) দিয়ে থাকে। যে ঋণ নিয়েও বিয়ের খরচ মেটানোর সুযোগ রয়েছে।