শনিবার সকাল থেকেই জার্মান জুড়ে ছিল অন্য রকম পরিবেশ। একটা উত্তেজনা—কী ঘটতে যাচ্ছে সন্ধ্যায়। বিশ্ব ফুটবল চ্যাম্পিয়নরা কি প্রথম রাউন্ড থেকে বাদ পড়ে যাবে! প্রকৃতিও যেন সেই কথাই বলছিল। আকাশটা ছিল কালো মেঘে ঢাকা। খেলাটা ছিল জার্মান ফুটবল দলের খাদের কিনার থেকে উঠে আসা। নব্বই মিনিট পর্যন্ত অমিমাংসিত ম্যাচ, বাড়তি আরো
মেসিকে ঘিরে প্রত্যাশাটা বেশি বলেই মাঠে চাপে থাকেন এই তারকা ফুটবলার। মেসি অবশ্য বললেন, রাশিয়া বিশ্বকাপে চাপমুক্ত হয়ে খেলতে পারব। কোচ ব্যালেন্সড দল গড়েছেন। কোনো পজিশনে ঘাটতি দেখছি না। সাইড বেঞ্চে যারা থাকবেন তারও নির্ভরযোগ্য। সবাই মিলে ৩২ বছর পর দেশকে আবার উত্সবে ভাসাতে পারব। তবে শুরুতে আমাদের গতিময় খেলা আরো
মেসি, মেসি আর মেসি। মস্কোর একাডেমিসেস্কায়া মেট্রো স্টেশন থেকে কোতেলনিকি স্টেশনে আসতে ট্রেন বদলাতে হলো দুবার। সেখান থেকে ১ ঘণ্টার বাস যাত্রার পর পাওয়া গেল ব্রোনিৎসি শহর। আর ওখান থেকে আরও ১৫ মিনিট হেঁটে পাওয়া তবেই আর্জেন্টিনা দলের ডেরা। আর্জেন্টিনা দল না বলে মেসিদের ডেরাই বলা ভালো। কারণ মেসি ছাড়া আরো
বিশ্বকাপ, দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের পর্দা ওঠার আর মাত্র ৭ দিন বাকি। দুরু দুরু বুকে ফুটবলপ্রেমীরা ক্ষণগণনা শুরু করে দিয়েছেন নিশ্চয়ই। শুরু হয়েছে প্রথম আলো অনলাইনেরও ‘কাউন্ট ডাউন’। প্রতিদিন ধারাবাহিকভাবে ক্ষণগণনা নিয়ে একটি বিশেষ রচনা থাকছে। আজ থাকছে ‘৭’ সংখ্যাটি নিয়ে বিশ্বকাপ মানেই ব্রাজিল। ‘সেলেসাও’দের ছাড়া বিশ্বকাপ কল্পনা করা আরো