মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহর ইবাদত ও তাঁর দাসত্ব। আর দাসত্ব প্রকাশের অন্যতম পন্থা হচ্ছে বেশি বেশি আল্লাহর কাছে দোয়া ও প্রার্থনা করা। এ দোয়ার মাধ্যমে মহাপরাক্রমশালী মালিকের সঙ্গে একজন নগণ্য দাসের সেতুবন্ধ তৈরি হয়। ভালোবাসা ও সন্তুষ্টি অর্জিত হয়। দোয়া একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। অহংকার করে যারা আল্লাহকে ডাকার এ আরো
প্রযুক্তির উৎকর্ষ পৃথিবীকে অনেক দূর এগিয়ে নিচ্ছে। দিন দিন সহজ হচ্ছে মানুষের জীবনযাত্রা। কিয়ামতের আগে পৃথিবী কতটা উন্নত হবে, তা অনুমান করা দুষ্কর। তবে রাসুল (সা.)-এর কিছু হাদিস থেকে বোঝা যায়, কিয়ামতের আগে পৃথিবী প্রযুক্তিগত দিক থেকে অনেক দূর এগিয়ে যাবে। আবু সাঈদ আল খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আরো
‘আধুনিক মনস্ক’ কিছু ভাইয়ের মুখে এ প্রশ্নটি প্রায়ই শোনা যায় যে ‘সব জায়গায় ইসলাম টেনে আনেন কেন?’ কয়েক ধরনের মানুষ এ ধরনের প্রশ্ন তোলে। এক. অমুসলিম (ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মে বিশ্বাসী)। দুই. নাস্তিক। তিন. বংশগতভাবে মুসলিম (ধর্ম-কর্মের ধার ধারে না)। চার. ছদ্মবেশী মুসলিম (সুবিধা বুঝে ইসলাম পালন, নয়তো গোপনে বিরোধিতা)। আরো
ইস্তেখারার নামাজ পড়া : জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদেরকে বিভিন্ন কাজের ব্যাপারে ইস্তেখারা করতে শিখিয়েছেন, যেমন তিনি আমাদের কোরআনের সুরা শেখাতেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১১৬২) সূর্যোদয় পর্যন্ত জায়নামাজে অপেক্ষা করা : জাবির ইবনে সামুরা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) ফজরের নামাজ আদায় করার আরো
পৃথিবীতে শুধু নবী-রাসুল (আ.) আল্লাহর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ লাভ করেছেন। আল্লাহর সঙ্গে তাঁদের কথোপকথন কখনো হয়েছে সরাসরি আবার কখনো হয়েছে ফেরেশতা ও ওহির মাধ্যমে। সেসব কথোপকথনে উঠে এসেছে আল্লাহর প্রতি তাঁদের সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও শিষ্টাচার। যা বিশ্বাসী মানুষের জন্য অনুসরণীয়। আল্লাহর প্রতি শিষ্টাচারের অর্থ শায়খ খালিদ ইবনে জুমআ আরো
হারাম উপার্জন মানুষের দুনিয়া আখিরাত ধ্বংস করে দেয়। এর পরও কিছু মানুষ এ কাজ করে থাকে। অনেকে চাকরি করার আগে সেখানে বৈধ বেতনের সঙ্গে অবৈধ কত টাকা উপার্জন করতে পারবে, সে হিসাব করে। অথচ পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘হে মুমিনরা, আহার করো আমি তোমাদের যে হালাল রিজিক দিয়েছি তা আরো
শেষ হলো জুন মাস। অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টেই পৌঁছে যাচ্ছে বাৎসরিক সুদ/মুনাফা। যারা সুদের ভয়াবহতা সম্পর্কে জানে, তারা যথাসম্ভব সুদি কার্যক্রম থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করে। কারণ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সুদের যা বকেয়া আছে তা ছেড়ে দাও—যদি তোমরা মুমিন হও। অতঃপর যদি তোমরা আরো
১৫শ শতাব্দীতে মিং রাজবংশের সময়ে এক ধরণের চাইনিজ পেপারে সোনার প্রলেপে লেখা কুরআনের অনেক মূল্যবান পান্ডুলিপি যা ৭০ লাখ পাউন্ডে বিক্রি হয়েছে। টাকার অংকে এর মূল্য দাঁড়ায় ৭৩ কোটি ১৬ লাখ ৪০ হাজার। ২৬ জুন শুক্রবার লন্ডনের ক্রিশ্চিয়াস নিলাম সেন্টারে ‘তিমুরিদ কুরআন’-এর এ পাণ্ডুলিপবিক্রির জন্য উপস্থাপন করা হয়েছিল । পাণ্ডুলিপিটি আরো
নামাজ ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে ফজরের নামাজ অধিক গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নে ফজরের নামাজ পড়ার ১০ উপকার বর্ণনা করা হলো— আল্লাহর জিম্মায় চলে যাওয়া : রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ আদায় করল সে মহান আল্লাহর রক্ষণাবেক্ষণের অন্তর্ভুক্ত হলো…।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৩৭৯) জাহান্নাম থেকে মুক্তি : বিখ্যাত আরো
একবার নবীজী (স) তার সাহাবাদের নিয়ে বসে আছেন। এমন সময় তাদের পাশ দিয়ে এক ইহুদী হেঁটে গেল। কুঠার হাতে সে জঙ্গলে যাচ্ছিল কাঠ কাটতে। নবীজী (স) বললেন, এ লোকটি আজ সাপের কামড়ে মারা যাবে। কিন্তু সন্ধ্যাবেলা জঙ্গল থেকে তাকে হেঁটে বেরুতে দেখে সাহাবারা অবাক হলেন। নবীজী (স) যেমনটি বলেছিলেন, তার আরো