ঈদের ছুটি কাটিয়ে ঢাকায় ফিরেছেন একটি বেসরকারি কোম্পানির কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন। তিনি সোমবার সকালে একটি প্রাইভেটকারে ফেনী থেকে ঢাকায় এসেছেন। তবে ভাড়া গুনতে হয়েছে এক হাজার ২০০ টাকা। তিনি বলেন, ‘আগে গণপরিবহনে এই পথে ৩০০ টাকায় যাতায়াত করতাম। আজ এক হাজার ২০০ টাকা দিতে হয়েছে। প্রতি সিটে যাত্রী পরিবহন করেছে প্রাইভেটকার।’
ঈদের ছুটি কাটিয়ে ঢাকায় ফিরেছেন একটি বেসরকারি কোম্পানির কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন। তিনি সোমবার সকালে একটি প্রাইভেটকারে ফেনী থেকে ঢাকায় এসেছেন। তবে ভাড়া গুনতে হয়েছে এক হাজার ২০০ টাকা। তিনি বলেন, ‘আগে গণপরিবহনে এই পথে ৩০০ টাকায় যাতায়াত করতাম। আজ এক হাজার ২০০ টাকা দিতে হয়েছে। প্রতি সিটে যাত্রী পরিবহন করেছে প্রাইভেটকার।’
সোমবার (১৭ মে) সকালে খিলগাঁও রেলগেট গিয়ে দেখা গেছে, রেলগেট থেকে গুলিস্তানে চলাচলরত লেগুনাগুলো গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহন করছে। কোথাও কোনও স্বাস্থ্যবিধি নেই। এসব লেগুনায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।
একই চিত্র দেখা গেছে বাসাবো এলাকায়। সেখানকার সাধারণ যাত্রীরা জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে একটি লেগুনায় দুই পাশে ৬ জন যাত্রী বসতে পারে। কিন্তু সেখানে প্রতিপাশে ৬ জন করে ১২ জন যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া লেগুনার পেছনে হেলপাররা সঙ্গে দাঁড়িয়ে ও চালকের পাশের আসনে বসিয়েও যাত্রী বহন করা হচ্ছে।
বাসাবো এলাকার বাসিন্দা সামছুল ইসলাম বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি বলতে কিছুই নেই। পাশাপাশি বসিয়ে যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। এভাবে না চড়েও উপায় নেই। রিকশায় অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে। তাদের কিছু বলা যাচ্ছে না। আমরা তো অনেকটা জিম্মি।’
নয়াবাজার থেকে গুলিস্তান রুটে চলাচলরত লেগুনাগুলোও মানছে না স্বাস্থ্যবিধি। লেগুনাগুলোর দুই পাশে ৫ জন করে ১০ জন যাত্রী পরিবহন করতে দেখা গেছে। ভাড়াও আদায় করা হচ্ছে বেশি। আগে এই স্থানটি থেকে ১০ টাকা করে ভাড়া নেওয়া হলেও এখন ১৫ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে।