কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পেঁচার দ্বীপ এলাকায় একটি কাছিম ১২৫টি ডিম পেড়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে সামুদ্রিক এই কাছিমটি ডিমগুলো পাড়ে।
পরিবেশবাদী সংস্থা নেচার কনজার্ভেশন ম্যানেজমেন্টের কর্মীরা ডিমগুলো সংগ্রহ করেছেন।
সংস্থার প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপক মো. আব্দুল কাইয়ুম জানান, কাছিমের ডিম সংগ্রহ ও পরবর্তীতে কৃত্রিম উপায়ে বাচ্চা ফোটানোর জন্য একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। সেটির আওতায় হ্যাচারিতে এসব ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানো হবে। এ মৌসুমে কক্সবাজারে এই প্রথম সামুদ্রিক কাছিম ডিম পেড়েছে।
সহকারী পরিচালক ড. শফিকুর রহমান বলেন, হ্যাচারিতে প্রায় আড়াই মাস ডিমগুলোর নিবিড় পরিচর্যা করা হবে। এরপর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হবে। তারপর কাছিমের বাচ্চাগুলো সাগরে অবমুক্ত করা হবে।
কক্সবাজারে সামুদ্রিক কাছিমের ডিম সংরক্ষণ ও প্রজনন প্রক্রিয়ায় কাজ করছে নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টসহ একাধিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিবছর অক্টোবর থেকে সমুদ্রে আসতে শুরু করে কাছিম। এপ্রিল পর্যন্ত কাছিম ডিম পাড়ে।