মে’য়ে হয়ে কখ’নো বল’তে পারি, ‘ঘরে ছে’লে ঢুকি’য়ে রে’প করি’য়ে দে’বো’: কৌশানী

রাজ’নীতিতে পা রাখ’তে না রা’খতেই আ’ক্ষরিক অর্থে ‘খে’লা শুরু’! নেটমা’ধ্যমে কটা’ক্ষের শি’কার হয়েছেন ই’তিমধ্যেই। কিন্তু ভ’য় পাননি। পিছি’য়েও আ’সেননি। বরং বু’দ্ধি দিয়ে পরিস্থি’তি মো’কাবিলা’র চেষ্টা কর’ছেন কৌ’শানী মুখো’পাধ্যায়।

ভার’তীয় গণমা’ধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষা’ৎকারে তিনি এমন’টাই জানান।এক প্রশ্নে’র জবাবে তিনি বলেন, সবা’ই জানেন, এটা রাজনৈতিক নোং’রামি। নির্বা’চন শুরু হয়ে গিয়েছে। আমার বিরু’দ্ধে কোনো অ’স্ত্র নেই। তাই অপ’প্রচা’রই সই! কিন্তু নে’তিবাচক প্রচা’রও তো এক ধরনের প্র’চার! কিছু’ক্ষণের মধ্যেই আস’ল ভিডিও নে’টমাধ্যমে পোস্ট করতেই সবাই’ বুঝেছেন, ক’তোটা দু’ধ আর কতো’টা জল।

সব মেটা’র পরেও বলবো, আমি মনে মনে ধা’ক্কা খেয়ে’ছি। ৬ বছরের অ’ভিনয় জীবনে কা’উকে আ’ঙুল তুলতে দি’ইনি। রাজনী’তিতে পা রা’খতে না রাখতেই না’রীদের নিরা’পত্তার মতো জাতীয় বিষয় নি’য়ে আমার বিরু’দ্ধে মি’থ্যে রট’না। খুব স’স্তা আর নোং’রা রা’জনীতি। বি’রোধী প’ক্ষকে দাবিয়ে রাখতে চাইলে আ’মিও এ রকম কি’ছু করতেই পারি। কিন্তু একবা’রও নোং’রামির ধা’রপাশ দিয়ে হাঁটি’নি।

অ’ন্য আর এক প্র’শ্নের জবাবে তিনি বলেন, মে’য়েদের উন্নতি’র জন্য যা যা করা যায়, মেয়ে’দের নিরা’পত্তার জন্য যা যা করা দর’কার, সব করবো। যদিও আমা’দের রা’জ্য নারী নিরাপ’ত্তায় সবার সেরা। এটা আমি বলছি না, সমীক্ষার দাবি। মমতা বন্দ্যো’পাধ্যায় এই কাজ করে দেখিয়েছেন। এটা ব’লতে গিয়েই তো যতো কাণ্ড! এক’জন মেয়ে হয়ে মে’য়েদের উদ্দেশ্যে আ’মি কখনো বার্তা দিতে পারি, ‘ঘরে ছে’লে ঢুকি’য়ে রে’প করে দে’বো!’ এই কু’ৎসা বিশ্বা’সযো’গ্য?