করো’না ভাই’রাস এখন চীন ছাড়াও বিশ্বের ৭৬টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। করো’না ভাই’রাস সং’ক্রম’ণরো’ধে সামা’জিক দূ’রত্ব বজায় রাখতে কিছুটা হলেও সবাই এখন সচে’তন। নতুন খবর হচ্ছে, করো’না ভাই’রাসে আ’ক্রা’ন্ত হয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের।
তার ব্য’ক্তিগত সচিব ও জাপার যুগ্ম-কোষাধ্যক্ষ আবু তৈয়ব এ তথ্য নি’শ্চিত ক’রেছেন। আবু তৈয়ব বুধবার সন্ধ্যায় বলেন, ‘স্যারের (জি এম কাদের) কো’ভিড টেস্টের ফল পজিটিভ এসেছে। তবে তার শারী’রিক অবস্থা ভালো।
আরো পড়ুন: ক্যারিবীয় সিরিজেও খণ্ডকালীন টিম স্পন্সর:বাংলাদেশ দলের অফিসিয়াল কোনো টিম স্পন্সর নেই অনেকদিন ধ’রে। সামনেই টাইগারদের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ। এই সিরিজকে সামনে রেখেও স্থা’য়ী স্পন্সর পায়নি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। সর্বশেষ জিম্বাবুয়ে সিরিজে’র মত এই সিরিজেও তাই থাকছে খণ্ডকালীন টিম স্পন্সর।
পাকিস্তানের বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে বাংলাদেশ খেলেছিল কোনো স্পন্সর ছাড়াই। এরপর জিম্বাবুয়ে সিরিজে টিম স্পন্সর হিসেবে যুক্ত ছিল বেক্সিমকো। ওয়েস্ট ইন্ডিজে’র বিপক্ষে তিনটি ওয়ানডে ও দুটি টেস্টের সিরিজেও বাংলাদেশ দলের স্পন্সরের ভূমিকায় থাকবে বেক্সিমকো, এমনই জা’নিয়েছে বিসিবি সূত্র। তবে স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানটি শুধু এই সিরিজে’র জন্যই যুক্ত হবে।
স্পন্সর চেয়ে দরপত্র আ’হ্বান করেও এখনো স্থা’য়ী কোনো স্পন্সর পায়নি বিসিবি। ২০১৮ সালের আগস্টে হুট করেই দেশের শী’র্ষস্থা’নীয় মোবাইল ফোন অপারেটর রবির সাথে বিসিবির স্পন্সরশিপ চুক্তি বা’তিল হয়। ঐ বছরের ১ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের স্পন্সর হিসেবে ছিল ইউনিলিভার (লাইফবয়)। এরপর গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩১ মা’র্চ সময়সীমা পর্যন্ত নতুন করে স্পন্সর খুঁজছে বিসিবি। যদিও এই দীর্ঘ সময় স্পন্সর হতে কেউই আগ্রহ দেখায়নি।
একসময় টেলিকম প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা হত- কে হবে বাংলাদেশ দলের গর্বিত স্পন্সর। সর্বশেষ চুক্তিতে টেলিকম প্রতিষ্ঠানগুলোকে পেছনে ফে’লে স্পন্সর হয় ইউনিলিভার বাংলাদেশ। তাদের সঙ্গী লাইফবয়ের লোগো দীর্ঘদিন শোভা পেয়েছে বাংলাদেশের জার্সিতে। তবে ইউনিলিভারের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নতুন করে স্পন্সরশিপের আগ্রহ নেই প্রতিষ্ঠানটির। স্থা’য়ী স্পন্সর না পাওয়ায় খণ্ডকালীন স্পন্সরই আশ্রয় খুঁজছে বিসিবি।