ইতালি যেতে ইচ্ছুকদের জন্য প্রবাস কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা

বর্তমান বিশ্বের এক ভ;য়াল নাম হল করোনা ভা;ইরা;স। যার দরুন মা;রা যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ মানুষ। এর ক;রোনার প্রথম ধাপ শেষ হয়ে শুরু হতে চলেছে ;দ্বিতীয় ধাপ। বিশেষ করে ইউরোপের দেশ ইতালি। তবে দেশটি এবার দিল একটি সুখবর।

চাকরির জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে কর্মী নিচ্ছে ইতালি। এতে বাংলাদেশ থেকেও কর্মী যাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। আর এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে কর্মীদের প্র;লোভ;নের ফাঁ;দে ফেলতে স;ক্রিয় হয়ে উঠেছে দা;লাল চ;ক্র।

তাই অ;বৈ;ধ আর্থিক লেনদেন না করতে সবাইকে স;ত;র্ক করেছে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক ক;র্মসং;স্থান মন্ত্রণালয়। বুধবার প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক বি;জ্ঞপ্তি;তে এমন স;তর্ক;বা;র্তা দেওয়া হয়।

গত ১২ অক্টোবর কর্মী নেওয়ার ঘোষণা দেয় ইতালি সরকার। জানা গেছে, ২৪টি দেশ থেকে ৩০ হাজার ৮৫০ জন কর্মী নেবে দেশটি। এর মধ্যে ১২ হাজার ৮৫০ জন স্থায়ী ও ১৮ হাজার খ;ণ্ডকালী;ন বা অ;স্থা;য়ী।

কর্মী নেওয়ার প্রক্রিয়া তুলে ধরে প্র;বাসীক;ল্যাণ ম;ন্ত্রণা;লয় জানায়, কর্মীর নাম, পাসপোর্ট নম্বর উল্লেখ করে ইতালির স্থানীয় ডিসি অফিসে অনাপত্তির জন্য আবেদন করবেন সে দেশের নিয়োগকর্তা।

নিয়োগকর্তার আয়সহ অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করে অনাপত্তি প্রদান করা হবে। এরপর এ অ;নাপ;ত্তিপ;ত্র বাংলাদেশে থাকা কর্মীর কাছে পাঠাবেন নিয়োগকর্তা।

ওই কর্মী অনাপত্তিপত্রসহ ইতালির দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করবেন। ভিসা পাওয়ার পর ইতালি গিয়ে নি;য়োগক;র্তার সঙ্গে ডিসি অফিসে বসে চুক্তি করবেন কর্মী।

মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, এ প্রক্রিয়ায় আবেদন দাখিলের সময় সরকার নির্ধারিত রাজস্ব স্ট্যাম্প বাবদ ১৬ ইউরো ফি

পরিশোধ করতে হবে। আর যাঁরা আবেদন দাখিলের জন্য সংশ্লিষ্ট হেল্প ডেস্কের সহায়তা নেবেন, সার্ভিস চার্জ বাবদ একটি ফি পরিশোধ করতে হতে পারে তাঁদের।

এটি ৫০ থেকে ১০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে। আবেদন দাখিলের ক্ষেত্রে এ ছাড়া অন্য কোনো খরচ নেই। অনাপত্তি পাওয়ার পর নির্ধারিত ভিসা ফি দূতাবাসে জমা দিয়ে ভিসার আবেদন করবেন কর্মী।