আলহামদু লিল্লাহি আ’লা কুল্লি নি’মাতিহী, আলহামদু লিল্লাহি আ’লা কুল্লি আ-লা-ইহী, আলহামদু লিল্লাহি ক্বাবলা কুল্লি হালিন, ওয়া ছাল্লাল্লাহু আ’লা খাইরি খালক্বিহী মুহাম্মাদিওঁ ওয়া আলিহী ওয়া আছহাবিহী আজমাঈ’ন, বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।
দোয়ার ফযীলতঃ এ দোয়াটির ফযীলত ও মর্তবা সম্বন্ধে ছাহাবীদের মধ্যে পরস্পর এখতেলাফ রয়েছে। আমিরুল মু’মিনীন হযরত ওমর (রা) বলেন যে, এ দোয়া যে ব্যক্তি শ্রদ্ধাসহকারে পাঠ করবে তার ছয়শত বৎসরের আদায় করা নামাজ এর বরকতে আল্লাহর দরবারে কবুল হয়ে যাবে। অনুরুপ হযরত ওসমান (রা) বলেছেন, সাতশত বৎসরর এবং হযরত আলী কাররাল্লাহু ওয়াজহু বলেছেন, যদি এ দোয়া পাঠকারীর এক হাজার বৎরের নামাজ কাজা হয়ে থাকে তাও এ দোয়ার বরকতে আল্লাহ্ তা’আলার দরবারে কবুল হয়ে যাবে।
যা হোক হযরত রাসূলে করীম (স) এর মহিমায় এ পবিত্র দোয়ার ফযীলত বর্ণনাকালে ছাহাবীগন প্রশ্ন করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! মানুষের এ রুপ ছয়, সাতশত ও হাজার বৎসর (হায়াত) বয়স কোথায়? যে এর নামাজ কবুল হবে? তখন রাসূলুল্লাহ (স) বললেন যে, এ দোয়া পাঠকারীর বাপ, দাদা, পরদাদা ও আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীদের নাম কবুল হয়ে বৎসর পূরন করা হবে। সুবাহানাল্লাহ্। (সূত্র : ছহীহ্ নূরাণী অজিফা শরীফ)
সূত্র: আমাদেরসময়.কম