হেফাজতে ইসলামের নেতারাসহ তৃতীয় পক্ষকে বাদ দিয়ে এবছর বিশ্ব ইজতেমা করার সরকারী সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বুধবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুর ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত তাবলীগের উভয় পক্ষের মুরুব্বী ও শীর্ষ উলামা মাশায়েখদের নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রালয়ে স্বরাষ্টমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বেঠকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়।
শোলাকিয়া ঈদগাহের গ্যান্ড ইমাম আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের প্রস্তাবের আলোকেই সর্বসম্মতিক্রমে এমন সিদ্ধান্ত হয়। টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ এই বৈঠকটি এইমাত্র শেষ হয়েছ ।
এছাড়া এই বছরের জন্য টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা শুধুমাত্র এক পর্বে হবে এমন সিদ্ধান্ত হয়। এখানে হেফাজতসহ তাবলীগের সাথে সংশ্লীষ্ট হওয়া নতুন করে তৃতীয় কোনো পক্ষের হস্তক্ষেপ থাকবে না। আজকের সিদ্ধান্তে আরো রয়েছে সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম, খান শাহাবুদ্দিন নাসিম, ক্বারী জোবায়ের ও মাওলানা ওমর ফারুক সাব ৪ জন পুরা ইজতেমার জিম্মাদারি নিয়ে পরিচালনা করবেন । বাহিরের কোন তৃতীয় পক্ষ কোন হস্তক্ষেপ থাকবে না।
আগামীকাল ধর্ম মন্ত্রণালয় ধর্মমন্ত্রীর সাথে নিয়ে এই চারজন এজতেমার এন্তেজামই বিষয় পরিকল্পনা করবেন। বিদেশি মেহমান আশার বিষয়েও এই পাঁচজন পরবর্তীতে ফয়সালা করবেন। ইজতেমার তারিখ আগামীকালকে তারা ঠিক করবেন। আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে কাকরাইলের সূরারা এই সিদ্ধান্ত উপনীত হয়েছেন এখন থেকে তাবলীগের কাজ পূর্বের ন্যায় কাকরাইলের আহলে শুরারা পরিচালনা করবেন। তৃতীয় পক্ষ অথবা হেফাজত ইসলামের কোন হস্তক্ষেপ থাকবে না।
উপস্থিত সবার সামনে মাওলানা জোবায়ের ও সৈয়দ ওয়াসিফ ইসলাম সহ সবাই একে অপরের সাথে কুলাকোলি করেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আজ বৈঠকে আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ, মাওলানা আশরাফ আলী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মাওলানা মোশাররফ হোসেন, মাওলানা আবদুল কুদ্দুস, মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের, মাওলানা রবিউল হক, মাওলানা আশরাফ আলী, সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম, কাকরাইল শুরার সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ওয়াসিফুল ইসলাম ও কাকরাইলের আহলে শুরা মাওলানা মোশাররফ হোসেন ও মাওলানা আশরাফ আলী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে সরকারের পক্ষে ধর্মমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহ, প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, র্যাব মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ উপস্থিত, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকতারা উপস্থিত ছিলেন। হেফাজতে ইসলামের নেতারাসহ তৃতীয় পক্ষকে বাদ দিয়ে এবছর বিশ্ব ইজতেমা করার সরকারী সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বুধবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুর ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত তাবলীগের উভয় পক্ষের মুরুব্বী ও শীর্ষ উলামা মাশায়েখদের নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রালয়ে স্বরাষ্টমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বেঠকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়।
শোলাকিয়া ঈদগাহের গ্যান্ড ইমাম আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের প্রস্তাবের আলোকেই সর্বসম্মতিক্রমে এমন সিদ্ধান্ত হয়। টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ এই বৈঠকটি এইমাত্র শেষ হয়েছ ।
এছাড়া এই বছরের জন্য টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা শুধুমাত্র এক পর্বে হবে এমন সিদ্ধান্ত হয়। এখানে হেফাজতসহ তাবলীগের সাথে সংশ্লীষ্ট হওয়া নতুন করে তৃতীয় কোনো পক্ষের হস্তক্ষেপ থাকবে না। আজকের সিদ্ধান্তে আরো রয়েছে সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম, খান শাহাবুদ্দিন নাসিম, ক্বারী জোবায়ের ও মাওলানা ওমর ফারুক সাব ৪ জন পুরা ইজতেমার জিম্মাদারি নিয়ে পরিচালনা করবেন । বাহিরের কোন তৃতীয় পক্ষ কোন হস্তক্ষেপ থাকবে না।
আগামীকাল ধর্ম মন্ত্রণালয় ধর্মমন্ত্রীর সাথে নিয়ে এই চারজন এজতেমার এন্তেজামই বিষয় পরিকল্পনা করবেন। বিদেশি মেহমান আশার বিষয়েও এই পাঁচজন পরবর্তীতে ফয়সালা করবেন। ইজতেমার তারিখ আগামীকালকে তারা ঠিক করবেন। আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে কাকরাইলের সূরারা এই সিদ্ধান্ত উপনীত হয়েছেন এখন থেকে তাবলীগের কাজ পূর্বের ন্যায় কাকরাইলের আহলে শুরারা পরিচালনা করবেন। তৃতীয় পক্ষ অথবা হেফাজত ইসলামের কোন হস্তক্ষেপ থাকবে না।
উপস্থিত সবার সামনে মাওলানা জোবায়ের ও সৈয়দ ওয়াসিফ ইসলাম সহ সবাই একে অপরের সাথে কুলাকোলি করেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আজ বৈঠকে আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ, মাওলানা আশরাফ আলী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মাওলানা মোশাররফ হোসেন, মাওলানা আবদুল কুদ্দুস, মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের, মাওলানা রবিউল হক, মাওলানা আশরাফ আলী, সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম, কাকরাইল শুরার সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ওয়াসিফুল ইসলাম ও কাকরাইলের আহলে শুরা মাওলানা মোশাররফ হোসেন ও মাওলানা আশরাফ আলী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে সরকারের পক্ষে ধর্মমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহ, প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, র্যাব মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ উপস্থিত, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকতারা উপস্থিত ছিলেন।