মিরপুরে গুপ্তধন উদ্ধারে এবার রাডার বা স্ক্যানারকেই অবলম্বন হিসেবে দেখছে ঢাকা জেলা প্রশাসন। সে কারণে স্ক্যানার বা রাডার দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই আবার শুরু হবে ‘গুপ্তধন’ উদ্ধার অভিযান। এজন্য বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরের কাছে সহযোগিতা চেয়েছে ঢাকা জেলা প্রশাসন।
ঢাকা জেলা প্রশাসনের কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মিরপুরের ওই বাড়ির কাঠামো দুর্বল, তাই সেখানে ‘গুপ্তধন’ রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত না হয়ে খোঁড়াখুঁড়ি করা ঝুঁকিপূর্ণ। যদি স্ক্যানার মেশিন দিয়ে পরীক্ষা করার পর তা শনাক্ত করা সম্ভব হয় তবেই সেখানে আবারও খনন কাজ শুরু করা হবে।
ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, স্ক্যান ও ‘গ্রাউন্ড পেনিট্রেটিং রাডার (জিপিআর)’ দিয়ে গুপ্তধনের খোঁজ করা যেতে পারে। এর মধ্যে স্ক্যানার দিয়ে যাচাই করলে যদি মাটির নিচে মেটাল জাতীয় কিছু থাকে, তবে সেটি বোঝা যাবে। আবার ‘গ্রাউন্ড পেনিট্রেটিং রাডার (জিপিআর)’ ব্যবহার করা হলে নিচে কোনো কঠিন বস্তু থাকে, তবে ওই মেশিনে সেটার সংকেত দেবে।