রোদ থেকে বাঁচতে

প্রচণ্ড রোদে সানগ্লাস খুব উপকারী। গরমেই মূলত চোখের নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। আর এর সাথে, কারও যদি মাইগ্রেন বা সাইনাসের সমস্যা থাকে তাহলে তো কথাই নেই! এসব সমস্যা থেকে খুব সহজে রেহাই পাওয়ার একমাত্র উপায় হলো সানগ্লাস ব্যবহার করা।

ব্র্যান্ডের জিনিসের প্রতি প্রায় সবারই একটা বাড়তি আকর্ষণ থাকে। ফুটপাত থেকে শুরু করে বহুতল বিপণী সবখানেই সানগ্লাসের দোকান খুঁজে পাওয়া যায়। ব্র্যান্ডের সানগ্লাস কিনতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই ভালো দোকানে যেতে হবে। ব্র্যান্ডের সানগ্লাস দুই ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। রোদচশমার গুণগত মান ভালো থাকে এবং এগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অনেক ফ্যাশনেবল হয়। বিভিন্ন নামের ব্র্যান্ডের সানগ্লাসের মধ্যে আছে রে ব্যান, গুচি, সিকে, পুলিশ ইত্যাদি। এসব ব্র্যান্ডের সানগ্লাস ছেলেমেয়েদের আলাদা ডিজাইন এবং ভিন্ন দামে পাওয়া যায়।

এ ছাড়া দেশের সবখানেই নন-ব্র্যান্ডেড সানগ্লাস কিনতে পাওয়া যায়। এগুলোতে দেখা যায় বৈচিত্র্য এবং দামটাও থাকে হাতের নাগালে। ছেলেমেয়ে উভয়ের জন্য আলাদা করে তৈরি করা হয় সানগ্লাস। তবে কিছু কিছু সানগ্লাস ছেলেমেয়ে সবাই ব্যবহার করতে পারবে। ফ্যাশনের প্রয়োজনে যদি কিছুদিন পর পর সানগ্লাস বদলাতে চান, তবে নন-ব্র্যান্ডেড পণ্যই ব্যবহার করা ভালো। হালের ফ্যাশনে গা না ভাসিয়ে নিজের পছন্দের সাথে মিলিয়ে সানগ্লাস কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন মাপেরই সানগ্লাস বাজারে আসুক না কেন, সেটা কেনার আগে অবশ্যই যাচাই-বাছাই করে নেবেন, সেটা আপনাকে মানাচ্ছে কি না! গোলগাল চেহারা হলে অবশ্যই আপনি সানগ্লাসের গ্লাসটা যেন একটু লম্বাটে ধরনের হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। আবার একটু লম্বাটে ধরনের মুখ হলে ডাম্বেল আকৃতি বা মুগুরাকৃতির সানগ্লাস বেশ ভালো মানাবে। খেয়াল রাখবেন, চোখের কোল ঢেকে যায় এমন সানগ্লাস ব্যবহার করুন।

দ র দা ম

বাজারে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও নন-ব্র্যান্ডের সানগ্লাস পাবেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মধ্যে ছেলে ও মেয়েদের রিবন, পুলিশ, কেরারা, ফার্স্ট ট্রাক, ওকলে, গুচি, প্রাডা, শ্যানেল, পুমার সানগ্লাসগুলোর দাম পড়বে এক হাজার ৫০০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। মেয়েদের মিউমিউ ও ফ্রেন্ডি ব্র্যান্ডের সানগ্লাস পাবেন এক হাজার ৫০০ থেকে ১৬ হাজার টাকার মধ্যে। নন-ব্র্যান্ডের সানগ্লাস পাবেন ১২০ থেকে এক হাজার ১৫০ টাকায়।

কো থা য় পা বে ন

বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও নন-ব্যান্ডের সানগ্লাস পাবেন নিউ মার্কেট, বসুন্ধরা সিটি, গুলশান পিংক সিটি, সীমান্ত স্কয়ার, যমুনা ফিউচার পার্ক, গুলিস্তানের স্টেডিয়াম মার্কেটসহ রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেটের চশমার দোকান ও প্রসাধনীর দোকানে।