রোজা অবস্থায় স্বপ্নদোষ- রোজা অবস্থায় মানুষের স্বপ্নদোষ হলে করণীয় কী তা জানতে অনেকেই লজ্জাবোধ করেন। এ অবস্থায় রোজা ভেঙে গেছে মনে করে অনেকেই দিনের বেলায় পানাহার করে থাকে। আসলে এ বিষয়টি জেনে নেয়া লজ্জার কোনো বিষয় নয়। রোজা অবস্থায় স্বপ্নদোষে করণীয় তুলে ধরা হলো- কেউ কেউ মনে করেন, রোজা অবস্থায় আরো
ইসলামের প্রাথমিক যুগে ইফতারের পরে ঈশা পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সহবাস বৈধ ছিল। যদি কেউ এর পূর্বে শূয়ে পড়তো। তবে নিদ্রা আসলে পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগ হারাম হয়ে যেত। এর ফলে সাহাবাগন কষ্ট অনুভব করছিলেন। অতপর আল্লাহ আয়াত নাজিল করে মাগরিব থেকে সুভহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগের আরো
অসুস্থ এবং সফররত ব্যক্তিদের রোজা পালন প্রসঙ্গে আল কোরআনে বলা হয়েছে ‘(তাও আবার সারা বছরের জন্য নয়—রোজা ফরজ করা হয়েছে) হাতে গোনা কয়েক দিনের জন্য। (তার পরেও তোমাদের) কেউ যদি অসুস্থ হয়ে যায় কিংবা কেউ যদি সফরে থাকে— সে ব্যক্তি সমপরিমাণ দিনের রোজা (সুস্থ হয়ে গেলে অথবা সফর থেকে ফিরে আরো
একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের সাধারণত দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। কিন্তু রমজান মাসে অভুক্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পানি পান করা হয় না। ফলে শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। এছাড়া গরম আবহাওয়া, পরিশ্রমের কাজ ও অতিরিক্ত গৃহস্থালির কাজ থেকে শরীর থেকে প্রচুর পানি বের আরো
ডায়াবেটিস রোগিদের সারা বছরই সাবধানে থাকতে হয়। আর রমজান মাস এলেতো নিতে হয় বাড়তি সতর্কতা। এটি এমন একটি রোগ, যার সঙ্গে খাদ্যাভাস ও লাইফস্টাইলের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। রোজা রাখলে দীর্ঘ সময় অনাহারে থাকতে হয়। আবার অনেকেই ইফতার ও সেহরিতে এমন খাবার গ্রহণ করেন, যা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য ক্ষতিকর। এসব কারণে শারীরিক আরো
রমজান বরকতময় মাস। এ মাসে শয়তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়। আকাশের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ মাসে এমন একটি মহিমান্বিত রাত রয়েছে যা হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। রসুলে পাক (সা.)-এর রোজাগুলো কেমন ছিল? তিনি সাহরিতে কী খেতেন, ইফতার করতেন কোন ফলটি দিয়ে? আর তাঁর সাহাবিরাই আরো