চলমান বিশ্বকাপে বাংলাদেশ জিতলো দুই ম্যাচে। দুটি ম্যাচেই আগুনের গোলা ছুড়লেন পেসার তাসকিন আহমেদ। শুধু অসাধারণ বোলিং করাই নয়, বাংলাদেশের জয়ে তার বোলিং রেখেছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। যে কারণে, দ্বিতীয়বারের মত ম্যাচ সেরার পুরস্কার উঠলো তাসকিন আহমেদের হাতে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৯ রান দিয়ে আজ ৩ উইকেট নিয়েছেন এই পেসার। চলতি আরো
জয়ের খুব কাছে গিয়েও ম্যাচ হাতছাড়া হয়েছে। জিম্বাবুয়ের দুই ব্যাটার ব্লেজিং মুজারাবানি ও রায়ান বার্লের মুখে ছিল হতাশার ছাপ। বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও দারুণ জয়ে উল্লাসেম মক্ত ছিলেন। যদিও সেই উল্লাস বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। মোসাদ্দেক হোসেনের করা শেষ বলটি স্টাম্পের সামনে থেকে বল ধরায় ‘নো’ হয়েছে। এর ফলে মুজারাবানি আউট তো হননি আরো
পাকিস্তানি বোলারদের সামনে ঠিকভাবে দাঁড়াতেই পারেনি নেদারল্যান্ডস ব্যাটাররা। উইকেট ধরে রাখলেও তাদের স্কোর তিন অংকের ঘরও স্পর্শ করেনি। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ৯১ রান সংগ্রহ করেছে নেদারল্যান্ডস। পার্থের অপটাস স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই মন্থর গতিতে ব্যাট করতে শুরু করে নেদারল্যান্ডস। স্টিফেন মাইবুর্গ ৬ আরো
পাকিস্তানকে ১ রানে হারিয়ে উজ্জীবিত জিম্বাবুয়ে মাত্র ৩ রানে হারল বাংলাদেশের কাছে। হারটা ৪ রানের হতে পারত। কিংবা হয়তো হারতেনই না ক্রেইগ আরভিনরা যদি না পপিং ক্রিজে টেলএন্ডার মুজারাবানি থাকতেন। মোসাদ্দের শেষ বলে ব্যাট ছোঁয়াতে না পারলে স্টাম্পড হন মুজারাবানি। ৪ রানের জয়ের উচ্ছ্বাসে মাঠ ছেড়ে চলে যান টাইগাররা। কিন্তু আরো
হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে জিম্বাবুয়েকে ৩ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। নেদারল্যান্ডসের পর চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় জয়। এই জয়ে ‘২’ গ্রুপে চার পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে গেলো বাংলাদেশ। দ্বিতীয় জয়ের খোঁজে জিম্বাবুয়েকে ১৫১ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। মাঝারি লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা ক্রেইগ আরভিনের দল পাওয়ার প্লে’তেই আরো
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর নানা নাটকীয়তায় ভরপুর ম্যাচে জিতেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর অনবদ্য ব্যাটিংয়ের পর তাসকিনের দুর্দান্ত বলে ৩ রানে জিতল বাংলাদেশ। ব্রিসবেনের গ্যাবায়ে টসে জিতে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫০ রান তোলেন টাইগাররা। জবাবে তাসকিন-মোস্তাফিজের বোলিং তোপে ৮ উইকেটে ১৪৭ রানে থেমেছে জিম্বাবুয়ে। শেষ আরো
শুরুতেই জোড়া উইকেট তুলে নিয়ে তাসকিন আহমেদ জিম্বাবুয়েকে নাড়িয়ে দিয়েছিলেন। এরপর জোড়া আঘাত ছিল মুস্তাফিজের। সে ধাক্কা অবশ্য সামলে নিচ্ছিল জিম্বাবুয়ে। তবে রেজিস চাকাভাকে ফিরিয়ে জিম্বাবুয়ে ইনিংসে আবারও এক আঘাত করে বসলেন তিনি। পাওয়ারপ্লেতে সিকান্দার রাজাসহ চার উইকেট হারিয়ে খাদের কিনারেই চলে গিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে এরপরই শন উইলিয়ামস আর রেজিস আরো
আগের দুই ম্যাচে উইকেট পাননি। জিম্বাবুয়েকে পেয়েই যেন জ্বলে উঠলেন মুস্তাফিজুর রহমান। এক ওভারেই তুলে নিলেন দুই উইকেট। তাতেই বিশ্বকাপে দ্বিতীয় জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়েছে বাংলাদেশের। বিস্তারিত আরো
প্লাওয়ার প্লের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। তবে সেই চাপে পিষ্ট না হয়ে দারুণ ব্যাট করে যাচ্ছিলেন ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত। অর্ধশতকের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলেন ৪৫ বলে। আউট হওয়ার আগে এ ওপেনার খেলেছেন ৭ বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৫৫ বলে ৭১ রানের ইনিংস। যা তার ক্যারিয়ারসেরা। এর আগে আরো
আগের ১৪টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে নাজমুল হোসেন শান্তর সর্বোচ্চ স্কোর ছিল ৪০। আজ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নিজেকে ছাড়িয়ে গেলেন শান্ত। বিশ্বকাপের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে জ্বলে উঠে শান্ত হাঁকালেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশত। ৪৫ বলে অর্ধশত পূরণ করেছেন শান্ত। দলীয় ৩২ রানের মধ্যে সৌম্য সরকার ও লিটন দাসের বিদায়ের পর সাকিব আল আরো