: ইসলামের ৫টি স্তম্ভের মধ্যে রোজা অন্যতম।রোজা রাখা ফরজ। এই ফরজ কাজাটি বেশ কিছু নিয়মের মধ্যে থেকে পালন করতে হয়। সেহরি হলো রোজার অন্যতম একটি অংশ। রোজা রাখার জন্য রাতের শেষদিকে উঠে সেহেরি খাওয়া রসূল (সা.) এর পছন্দনীয় কাজ, তথা সুন্নতে মুস্তাহাব। সেহেরি খাওয়া ফরজ নয়। তাই সেহেরি খেতে না আরো
মাহে রমজানে তারাবির নামাজের গুরুত্ব অনেক। এই নামাজ রমজানের বিশেষ ইবাদত হিসেবে গণ্য। পবিত্র রমজানে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সবচেয়ে পছন্দের এবাদত ছিলো তারাবির নামাজ। তাই এটি উম্মতে মোহাম্মদীর কাছেও পছন্দের।যুগ যুগ ধরে বিশ্ব মুসলিম অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে মাহে রমজানে সালাতুত তারাবি আদায় করে আসছেন। সালাতুত আরো
রোজায় যে জিনিসগুলো থেকে বিরত থাকতে হয় তার মধ্যে একটি হচ্ছে যৌনসম্পর্ক বা সহবাস। কেউ যদি এই কাজটি রোজার দিন করে বসে তবে রোজা ভেঙ্গে যাবে। এর প্রমাণ হচ্ছে সূরা বাকারাতে আল্লাহ্র বক্তব্যঃ “রোজার রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সহবাস করা তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে”। [আল-বাকারাঃ ১৮৭] এই আয়াত থেকে আরো
আজ ১৭ রমজান। রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাতের মাস শেষের পথে। রোজাদার মুমিন মুসলমান মনের একান্ত আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনায় ব্যস্ত। যারা আল্লাহ ক্ষমা লাভে ধন্য হবে তাদের মনের একান্ত চাওয়া-পাওয়াগুলো হবে পূর্ণ। রমজানের দিনগুলোতে মনের চাওয়া-পূরণের পাশাপাশি প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর পরিবার পরিজনের জন্য আরো
পবিত্র রমজান মাসে হলো ত্যাগের মাস। অর্থ্যাৎ এ মাসে সকল খারাপ কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায়। এই মাসটি ক্ষমা পাওয়ার মাস, এই মাসটি অশেষ সওয়াব হাসিলের মাস। এই মাসেই পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে। এই মাসেই এমন রাত আছে যে রাত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। ফলে মুসলিম উম্মাহর জন্য এই আরো
আজ ১৭ রমজান। রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাতের মাস শেষের পথে। রোজাদার মুমিন মুসলমান মনের একান্ত আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনায় ব্যস্ত। যারা আল্লাহ ক্ষমা লাভে ধন্য হবে তাদের মনের একান্ত চাওয়া-পাওয়াগুলো হবে পূর্ণ। রমজানের দিনগুলোতে মনের চাওয়া-পূরণের পাশাপাশি প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর পরিবার পরিজনের জন্য আরো
পিতামাতা প্রতিটি সন্তানের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। অথচ আমাদের মধ্যে অনেকেই সেই পিতামাতা যখন বৃদ্ধ বয়সে উপনীত হন, তখন তাদের অবহেলা করি। তাদের যেমন যত্ন নেওয়া উচিত, তেমন করি না। তাদের যেমন সম্মান দেওয়া উচিত, তেমন দেই না। উপরন্তু তাদের সঙ্গে মন্দ আচরণ করি। ইদানীং তো বৃদ্ধ পিতামাতাকে আমরা পাঠাচ্ছি বৃদ্ধাশ্রমে। এর আরো
ইতিকাফ আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে, কোনো স্থানে কিংবা কোনো গৃহে অবস্থান করা। আর শরীয়তের পরিভাষায় আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত দুনিয়ার সংশ্রব, বন্ধন, সম্বন্ধ ও পরিবার-পরিজন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে কেবল আল্লাহর জন্য মসজিদে অবস্থান করে ইবাদত করাকে ইতিকাফ বলে। ইতিকাফের গুরুত্ব ও তাৎপর্য আরো
মাও. আমিনুল ইসলাম: রমজানে রোজা অবস্থায় প্রয়োজনে তরকারির লবণ চেখে দেখা যাবে এবং একান্ত প্রয়োজন হলে খাবারের স্বাদ পরীক্ষা করা যাবে। এতে রোজার কোনো ক্ষতি হবে না। এমনকি বিশেষ প্রয়োজনে কোনো শিশু বা বৃদ্ধকে কোনো কিছু চিবিয়ে দিলেও রোজার ক্ষতি হবে না। এ অবস্থায় কুলি করে নেওয়া ভালো, কুলি না আরো
রমজানে রাতের বেলা স্বপ্নদোষ বা স্বামী স্ত্রী সহবাসের পর অনেক সময় গোসলের সময় থাকে না। কিন্তু এ দুই অবস্থায় গোসল করা ফরজ। এ ফরজ গোসল না করে যদি সেহরি খাওয়া হয় তাহলে কি রোজার কোনো ক্ষতি হবে। এই নিয়ে অনেকের মনে দ্বিধা দ্বন্দ্ব রয়েছে। আসুন জেনে রাখি মাসআলাটি। ফিকহবিদদের মতে, আরো