রোজা অবস্থায় রক্ত দিলে রোজা নষ্ট হয় না। কারণ শরীর থেকে রক্ত বের হওয়া রোজা ভঙ্গের কারণ নয়। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) রোজা অবস্থায় শিঙ্গা লাগিয়েছেন। সুতরাং রোজা অবস্থায় প্রয়োজনে রক্ত দেওয়া যাবে। তবে রক্ত দেওয়ার কারণে কারো যদি এত দুর্বল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা হয় যে আরো
মাহে রমজানের দশ দশকে বেশি বেশি তওবা-ইস্তেগফারের মাধ্যমে নাজাত বা মুক্তিলাভ করা যায়। ঈমানদার পাপী বান্দাদের এসময়ে আল্লাহ পাক অধিক হারে ক্ষমা করে থাকেন। হুজুর (সা.) এসময়ে ইতিকাফে বসতেন এবং লাইলাতুল কদরের অন্বেষণে রাতগুলো ইবাদতের মাধ্যমে জাগিয়ে রাখতেন। তাই নাজাত লাভ করতে তওবার কোন বিকল্প নেই। দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের আরো
ইতেকাফ হলো মসজিদে বা নির্ধারিত স্থানে অবস্থান করা৷ রমজানের ২০ তারিখ ইফতারের আগে মসজিদে পৌঁছা মাসনুন ইতেকাফের জন্য জরুরি৷ ইতেকাফকারীদের জন্য ইতেকাফের উদ্দেশ্য ও শর্তাবলি জানা আবশ্যক৷ আর তা হলো- ইতেকাফের উদ্দেশ্য দুনিয়ার যাবতীয় ঝামেলা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত হয়ে একাগ্রতার সঙ্গে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হওয়া, বিনয় ও নম্রতায় নিজেকে আল্লাহর আরো
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের শেষ মূহুর্ত চলছে। ‘ঠিক সে সময় একজন লোক এসে ‘সালাম’ জানিয়ে বললেন, আমি কি ভিতরে আসতে পারি। রাসূল (সাঃ) এর কন্যা ফাতিমা (রাঃ) বললেন, দুঃখিত আমার পিতা খুবই অসুস্থ। একথা বলে ফাতিমা (রাঃ) দরজা বন্ধ করে রাসূল (সাঃ) কাছে গেলেন। হযরত রাসূল (সা) বললেন, কে আরো
আবূ জাফর আব্দুল্লাহ ইবনে জাফর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে সওয়ারীর উপর তাঁর পিছনে বসালেন এবং আমাকে তিনি একটি গোপন কথা বললেন, যা আমি কাউকে বলব না। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উঁচু জায়গা (দেওয়াল, ঢিবি ইত্যাদি) অথবা খেজুরের বাগানের আড়ালে মল-মূত্র ত্যাগ করা সবচেয়ে বেশি আরো
দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেছে রমজানের প্রায় শেষের দিকে। শুরুর দিকের দিনগুলোতে এনার্জি ভরপুর থাকলেও সময় যাবার সাথে সাথে ক্লান্তি যেন চেপে ধরে। ইফতারের পর খারাপ তো লাগেই, বেশীরভাগ ক্ষেত্রে সেহেরির আগে বা পরেও অসুস্থতা বোধ হয়। সেহেরির সময় ঘুম থেকে উঠতে সমস্যা হওয়া, সেহেরির পর অস্বস্তি বোধ করা বা ঘুম আরো
একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের সাধারণত দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। কিন্তু রমজান মাসে অভুক্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পানি পান করা হয় না। ফলে শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। এছাড়া গরম আবহাওয়া, পরিশ্রমের কাজ ও অতিরিক্ত গৃহস্থালির কাজ থেকে শরীর থেকে প্রচুর পানি বের আরো
রমজান বরকতময় মাস। এ মাসে শয়তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়। আকাশের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ মাসে এমন একটি মহিমান্বিত রাত রয়েছে যা হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। রসুলে পাক (সা.)-এর রোজাগুলো কেমন ছিল? তিনি সাহরিতে কী খেতেন, ইফতার করতেন কোন ফলটি দিয়ে? আর তাঁর সাহাবিরাই আরো
রমজান হলো গুনাহ মাফের মাস। স্বয়ং রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সুসংবাদ দিয়েছেন। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘোষণা করেছেন, ‘যে লোক রমজান মাসের রোজা রাখবে ইমান ও চেতনাসহকারে (সওয়ারের আশায়) তার পূর্ববর্তী গুনাহ মাফ হয়ে যায়।’ বুখারি, মুসলিম। এটি এমন এক পবিত্র মাস, আরো
• বিমানের বহরে এখন ১২টি উড়োজাহাজ আছে • অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে চলে দুটি ড্যাশ-৮ • বাকি ১০টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালানো হয় • হজ ফ্লাইটের জন্য উড়োজাহাজ ভাড়ার কথা ছিল • সময়মতো উড়োজাহাজ ভাড়া করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ • বিমান ১৪ জুলাই থেকে প্রাক্-হজ ফ্লাইট শুরু করবে হজ ফ্লাইট ঠিক রাখার জন্য আরো