নদ-নদীর পানি কোথাও বাড়ছে, আবার কোথাও কমছে। একই সঙ্গে ভাঙনও ভয়ংকর চেহারায় ফিরছে। মুন্সীগঞ্জ ও রাজবাড়ীতে পদ্মার পানি বাড়ছেই। কুড়িগ্রামে ধরলা এবং নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তার পানি ফের বেড়ে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। বগুড়ার বাঙ্গালী নদীর পানিও বেড়েছে। তবে কমছে যমুনা, ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘটের পানির গতি। বন্যায় এখনো ডুবে আছে শতাধিক আরো
ঈদুল আজহায় ১৪টি কোরবানির পশুহাট বসাতে গত ১৭ জুন দরপত্র আহ্বান করেছিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। কিন্তু নির্ধারিত সময় গত ২৯ জুন পর্যন্ত তিনটি হাটের বিপরীতে দরপত্রই জমা পড়েনি। দুটি হাটের বিপরীতে দর উঠেছে; তবে তা সরকার নির্ধারিত ইজারামূল্যের চেয়ে অনেক কম। একই অবস্থা অন্য হাটগুলোতেও। দরপত্রও জমা পড়েছে আরো
নদনদীর পানি না কমায় সিরাজগঞ্জ ও গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে পানিবন্দি মানুষের দুর্দশা আরও বেড়েছে। এছাড়া দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। এদিকে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় নতুন করে আরও ১০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানির স্রোতে ভেঙে গেছে একটি বাজারসহ কয়েকটি রাস্তা। অন্যদিকে নদনদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বরিশালের হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা, আরো
গত বছরের কোরবানির ঈদের আগে কক্সবাজার অঞ্চলের পশুর হাট মাতিয়েছিল সুঠামদেহী ষাঁড় ‘রাজকুমার’। একাধিক বাজারে এই গরু নিয়ে যাওয়া হলেও আশানুরূপ দাম না পাওয়ায় বিক্রি করতে পারেননি মালিক। ওই সময় রাজকুমারের ওজন ছিল প্রায় ২৫ মণ। তবে আরো একবছর লালন-পালন করায় এবার গরুটির ওজন দাঁড়িয়েছে ৩০ মণে অর্থাৎ ১২০০ কেজিতে। আরো
কোরবানির ঈদে ভারতীয় গরু আসবে না। সরকারের এমন ঘোষণায় করোনাকালেও দেশীয় খামারিরা আশায় বুক বেঁধেছিলেন। কিন্তু চোরাই পথে বাংলাদেশে গরু ঢুকে পড়ায় লোকসানের আশঙ্কায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তারা। খামারিরা জানান, করোনাকালে এমনিতে তাদের ঘরে ভাতের টান পড়েছে। কোরবানির ঈদকে ঘিরে স্বল্পসংখ্যক গরুকে মোটাতাজা করে কিছু লাভের আশা করছেন তারা। কিন্তু আরো
করোনায় ঘুড়ি উড়িয়ে যেন কিছুটা অবসাদ দূর করার চেষ্টার করছে সিরাজগঞ্জে তাড়াশের গৃহবন্দি মানুষগুলো। ছোট-বড় সকলে মেতে ওঠেছেন নানান রংয়ের ঘুড়ি উড়ানোয়। শিশু-কিশোর থেকে শুর করে বিভিন্ন বয়সের অনেকেই একসাথে ফাঁকা মাঠগুলোতে ঘুড়ি উড়াতে ব্যস্ত। অনেকেই আবার ঘুড়ির সুতোয় কাটাকাটি খেলে। এদিকে ঘুড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন কারিগররা। উপজেলার আরো
কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র পূর্বপাড়ের উপজেলা রৌমারীতে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। এতে বানভাসী মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের প্রায় ৫০টি গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। প্রায় তিন ধরে পানিবন্দি এসব মানুষদের রান্নার চুলাও ডুবে গেছে। এতে না খেয়ে দুর্ভোগ চরমে উঠেছে তাদের। এখন পর্যন্ত তাদের মাঝে একমুঠো ত্রানের চাল বা আরো
সুনামগঞ্জের ছাতকে বন্যা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। এতে প্রায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। টানা ভারিবর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে অনেকের বাসা বাড়ি প্লাবিত হওয়ায় জনজিবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গোলার ধান ও গবাদি পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষক। আকস্মিক বন্যায় ভেসে গেছে শতাধিক মৎস্য খামারের মাছ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শাকসবজির বাগান ও আরো
কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গাইবান্ধার ফুলছড়ি পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ৷ ফলে ফুলছড়ি, সুন্দরগঞ্জ ও সাঘাটা উপজেলার একের পর এক গ্রাম প্লাবিত হচ্ছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়ছেন হাজারো মানুষ। গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর আরো
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোরবানির পশুর হাট বসবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পবিত্র ঈদুল আজহা-২০২০ উপলক্ষে পশুর হাট ব্যবস্থাপনা, নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি এবং দ্রুত বর্জ্য অপসারণ নিশ্চিতকল্পে প্রস্তুতি পর্যালোচনা সচিবালয়ে নিজ কক্ষে অনলাইন সভায় আরো