ক্রিকেট মাঠে ঘটল আরও একটি মর্মান্তিক ঘটনা। মৃত্যু হলো আরও এক ক্রিকেটারের। ভারতের আহমেদাবাদে একটি ম্যাচ চলাকালীন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হলো বসন্ত রাঠোড় নামের এক ক্রিকেটারের।
৩৪ বয়সি বসন্ত রাঠোড় বল করার সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
ভারতের গুজরাটের পণ্য পরিষেবা কর (জিএসটি) দপ্তরের কর্মী বসন্তের ক্রিকেটই ছিল প্রাণ। সেই ক্রিকেট খেলতে খেলতেই ঢলে পড়লেন মৃত্যুর কোলে। আহমেদাবাদেরক্রিকেট মাঠে ঘটল আরও একটি মর্মান্তিক ঘটনা। মৃত্যু হলো আরও এক ক্রিকেটারের। ভারতের আহমেদাবাদে একটি ম্যাচ চলাকালীন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হলো বসন্ত রাঠোড় নামের এক ক্রিকেটারের।
৩৪ বয়সি বসন্ত রাঠোড় বল করার সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
ভারতের গুজরাটের পণ্য পরিষেবা কর (জিএসটি) দপ্তরের কর্মী বসন্তের ক্রিকেটই ছিল প্রাণ। সেই ক্রিকেট খেলতে খেলতেই ঢলে পড়লেন মৃত্যুর কোলে। আহমেদাবাদের একটি ডেন্টাল কলেজের মাঠে স্থানীয় ক্রিকেট প্রতিযোগিতার ম্যাচ খেলছিলেন বসন্ত।
অলরাউন্ডার বসন্ত বল করার সময় প্রথমে অস্বস্তি অনুভব করেন। এর পর বুকে ব্যথা শুরু হয় তার। সতীর্থ ও আয়োজকরা প্রথমে তাকে ডেন্টাল কলেজে নিয়ে যান। বসন্তের শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা দ্রুত কমতে থাকায় পরে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় সোলা সিভিল হাসপাতালে।
চিকিৎসা শুরু হলেও বাঁচানো যায়নি ওই অলরাউন্ডারকে। হাসপাতালেই মৃত্যু হয় বসন্তের। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তীব্র হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ায় মৃত্যু হয়েছে তার। দেশটির বস্ত্রপুরের বাসিন্দা বসন্তের স্ত্রীও রয়েছেন।
বসন্ত আগে থেকে অসুস্থ ছিলেন না বলে জানিয়েছেন তার সতীর্থরা। গুজরাটের পণ্য পরিষেবা কর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের দল ফিল্ডিং করছিল। বসন্ত বেশ চনমনে ছিল প্রথম থেকেই। হঠাৎই বুকে ব্যথা অনুভব করে এবং মৃত্যু হয়। ওর সতীর্থরা চেষ্টা করেও কিছু করতে পারেননি।’
টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১০ দিনে এ নিয়ে খেলতে খেলতে মৃত্যু হলো তিনজন ক্রিকেটারের। একটি ডেন্টাল কলেজের মাঠে স্থানীয় ক্রিকেট প্রতিযোগিতার ম্যাচ খেলছিলেন বসন্ত।
অলরাউন্ডার বসন্ত বল করার সময় প্রথমে অস্বস্তি অনুভব করেন। এর পর বুকে ব্যথা শুরু হয় তার। সতীর্থ ও আয়োজকরা প্রথমে তাকে ডেন্টাল কলেজে নিয়ে যান। বসন্তের শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা দ্রুত কমতে থাকায় পরে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় সোলা সিভিল হাসপাতালে।
চিকিৎসা শুরু হলেও বাঁচানো যায়নি ওই অলরাউন্ডারকে। হাসপাতালেই মৃত্যু হয় বসন্তের। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তীব্র হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ায় মৃত্যু হয়েছে তার। দেশটির বস্ত্রপুরের বাসিন্দা বসন্তের স্ত্রীও রয়েছেন।
বসন্ত আগে থেকে অসুস্থ ছিলেন না বলে জানিয়েছেন তার সতীর্থরা। গুজরাটের পণ্য পরিষেবা কর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের দল ফিল্ডিং করছিল। বসন্ত বেশ চনমনে ছিল প্রথম থেকেই। হঠাৎই বুকে ব্যথা অনুভব করে এবং মৃত্যু হয়। ওর সতীর্থরা চেষ্টা করেও কিছু করতে পারেননি।’
টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১০ দিনে এ নিয়ে খেলতে খেলতে মৃত্যু হলো তিনজন ক্রিকেটারের।