আফিফের পর ব্যর্থ নুরুল হাসান সোহানও। ১৫ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ফিলিপের বলে মিল্নের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন সোহান।
এর আগে ৬ বল খরচায় ২ রান করেন সোহান। এর আগে ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ব্রেসওয়েলের বলে ক্লিন বোল্ড হন আফিফ।
দ্বাদশ ওভারের দ্বিতীয় বলটি ঝুলিয়ে দেন মাইকেল ব্রেসওয়েল। উইকেট ছেড়ে অনেকটা বেরিয়ে এসে খেলতে চান আফিফ। শেষ মুহূর্তে ডিফেন্স করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন তিনি। ব্যাট ও প্যাডের ফাঁক গলে বল ছোবল দেয় স্টাম্পে।
৪ বলে ৪ রান করে ফেরেন বাঁহাতি আফিফ।
দ্রুত দুই উইকেট পড়ে যাওয়ায় চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ।
এর আগে দলে ফিরে সূচনাটা দারুণ করেছিলেন সৌম্য সরকার। সাকিবকে নিয়ে ভালোই খেলে যাচ্ছিলেন। ৪৩ রানের একটা চমৎকার জুটিও গড়েছিলেন।
কিন্তু ইনিংসটা লম্বা করতে পারেননি। খেলার দশম ওভারের শেষ বলে উঁচিয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হয়ে যান সৌম্য। ততক্ষণে বাংলাদেশের স্কোর ৯০/৩ উইকেটে।
সাকিব-সৌম্য রান রেট ঠিক রেখে খেলছিলেন। এই জুটিতে আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন বাংলাদেশের দর্শকরা।
সৌম্য আউট হওয়ার আগে স্কোরবোর্ডে জড়ো করেন ২৩ রান। খেলেছেন ১৭ বল। সৌম্যর পর ক্রিজে আসেন আফিফ হোসেন।
এর আগে গ্লেন ফিলিপস ও ডেভন কনওয়ের জোড়া অর্ধশতকে বাংলাদেশের সামনে ২০৯ রানের বিশাল টার্গেট দাঁড় করিয়েছে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৫ উইকেটে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ২০৮ রান।
দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান করেছেন কনওয়ে। এ ছাড়া ২৪ বলে ৬০ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেছেন ফিলিপস।
এদিকে বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও এবাদত হোসেন। এ ছাড়া একটি উইকেট পেয়েছেন শরিফুল ইসলাম।