কৃষি, শিল্প, নির্মাণ, খনি, পরিচ্ছন্নতাসহ কয়েকটি খাতে কর্মী নিবে মালয়েশিয়া। কর্মী নেয়ার পদ্ধতি ঠিক করতে জানুয়ারিতে আসছেন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও মানব সম্পদ মন্ত্রী। এই বিষয়ে কয়েক দিন আগে আমন্ত্রন পাঠিয়েছে প্রবাসী কল্যান মন্ত্রনালয়। অভিবাসন ব্যয় ৫০ হাজারের মধ্যে থাকবে বলে আশা করছেন মন্ত্রনালয়।
২০১৮ সালে সিন্ডিকেটের অভিযোগে বন্ধ হয় মালয়েশিয়ার শ্রম বাজার। তিন বছর বন্ধ থাকার পর গত ১৯ ডিসেম্বর কর্মী নিতে নতুন করে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া। ১০ ডিসেম্বর ৬ লাখ বিদেশী কর্মী নিতে প্রস্তাব পাস করে মালয়েশিয়া। সেই দিনই বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেয়ার বিষয়ে একমত হয় দেশটি। তবে মালয়েশিয়া আবারও সিন্ডিকেটের আশংকা করছে মালয়েশিয়া।
নতুন চুক্তি অনুসারে বিমান ভাড়া, বাসস্থান, স্বাস্থ কোরেন্টিসহ বিভিন্ন ব্যয় বহন করবে মালয়েশিয়ান কোম্পানি। অভিবাসন ব্যয় থাকছে সর্বোচ্চ ৫০ হাজারের মধ্যে। তবে দেশে এইবার কোনো সিন্ডিকেট থাকেছে না বলে জানায় মন্ত্রনালয়।
১৭টি দেশ থেকে বিদেশী কর্মী নিলেও মালয়েশিয়াতে বিশাল সংখ্যাক কর্মী পাঠায় ইন্দোনেশিয়া। বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ায় কর্মী পাঠানো বন্ধ রাখায়। ৬ লাখ কর্মী পাঠাতে চায় বাংলাদেশ। বর্তমানে করোনার কারণে মালয়েশিয়ায় কর্মী ও পর্যটন ভিসা বন্ধ রয়েছে। জানুয়ারি থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর কথা থাকলেও এখনও কর্মী বাছায়ের প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি।