সংযুক্ত আরব আরব আমিরাতের শর্ত অনুযায়ী দেশটিতে প্রবেশ করতে হলে ফ্লাইটের ৪৮ ঘন্টা আগে করোনা টেস্ট করতে হবে। ফ্লাইটের দিন এয়ারপোর্টে ফ্লাইট ছাড়ার ছয় ঘন্টা আগে করোনা টেস্ট করতে হবে।
করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ রিপোর্ট আসলে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফ্লাইটে আসতে পারবেন। যারা সংযুক্ত আরব আমিরাতে ট্রানজিট হয়ে অন্য দেশে যাবেন তাদের ঢাকায় বিমানবন্দরের করোনা টেস্ট করার প্রয়োজন নেই।
এজন্য যাত্রীদের ফ্লাইট ছাড়ার কমপক্ষে ৭/৮ ঘন্টা আগে বিমানবন্দরে আসতে হবে। বিমানবন্দরে প্রবেশ করবেন বহিগমণ টার্মিনালের ১ নম্বর গেট দিয়ে। কেউ যদি সময়মত বিমানবন্দরে না আসেন তাহলে ফ্লাইট মিস করবেন।
যারা বৈধ প্রবাসী কর্মী তাদের করোনা পরীক্ষার ফি সরকার পরিশোধ করবে। যারা প্রবাসী কর্মী নন, তাদের ১৬০০ টাকা পরীক্ষার ফি পরিশোধ করতে হবে। যেহেতু দীর্ঘ সময় বিমানবন্দরে অবস্থান করতে হবে তাই সাথে খাবার পানি ও শুকনো খাবার রাখতে পারেন।
করোনার মহামারির কারণে ১২ মে থেকে বাংলাদেশিদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলো সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই সময়ের মধ্যে যাদের ফ্লাইট ছিলো, তারা এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে আগের টিকিট রি- ইস্যু করে নিতে পারবেন।
নতুন করে টিকিট কেনার প্রয়োজন নেই। কোন কোন ট্রাভেল/টিকিটিং এজেন্সি নিজেদের টিকিট বিক্রি করতে যাত্রীদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে নতুন টিকিট কিনতে বাধ্য করছে। এমন ট্রাভেল এজেন্সির বিষয়ে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে অভিযোগ দিন।
– লেখা সংগৃহীত