পরিবারের সুখের আশায় গত দুই যুগেরও বেশি সময় মালয়েশিয়ায় কর্মর’ত আবু বকর।গত ২৭ বছরে একদিনও ছুটি নেননি ৭০ বছর বয়সী রেমিট্যান্স যো’দ্ধা। প্রবাস জীবনের এই দীর্ঘ সময়ে একবারের জন্যও দেশে যেতে পারেননি তিনি।
তার এ ‘ত্যাগের ফলে এক মেয়ে বিচারক, এক ছেলে ডাক্তার অন্য একজন ইঞ্জিনিয়ার।প্রবীণ রেমিট্যান্স যো’দ্ধা আবু বকর জানিয়েছেন, বর্তমানে তার মেয়েদের একজন বিচারক, এক সন্তান প্রকৌশলী এবং অন্য একজন ডাক্তার।
সন্তানদের এই সফলতাকে প্রবাস জীবনের বড় অর্জন হিসেবে দেখেন তিনি। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন সন্তানদের প্রতিও।সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক হিউম্যান অব কুয়ালালামপুর নামের একটি পেজে এই বাংলাদেশির প্রবাস জীবনের সংগ্রামের কথা লেখা হয়।
দেশটিতে কর্মর’ত প্রবীণ এই প্রবাসী বলেছেন, ‘২৭ বছর তার পঞ্চম সন্তানকে মাত্র ৬ মাস বয়সে রেখে মালয়েশিয়া এসেছিলেন। তারপর আর দেশে যাওয়া হয়নি। আমা’র পরিবারকে মিস করি এবং তারাও আমাকে মিস করে। তবে আমা’র এই ‘ত্যাগ তাদের জন্য এবং তাদের ভবি’ষ্যতের জন্য।
তিনি বলেন, আমি মালয়েশিয়ায় অ’সার আগে শুনেছি এখানে প্রচুর কাজ। এমন কোনো কাজও যদি থাতে যা কেউ করতে চায় না, তা আমি করবো। আমি একবারের জন্যও অ’সুস্থতার ছুটি নেইনি, ইনশাআল্লাহ আমি এখনও শক্তিশালী।
এই রেমিট্যান্স যো’দ্ধা বলেন, ‘আমা’র প্রয়োজন খুবই সামান্য। উপার্জনের বেশিরভাগ অংশই পরিবারের জন্য পাঠিয়ে দেই। সকালের নাস্তা করে কাজ করতে চলে যাই, আবার ফিরে আসি। পরিবারের সঙ্গে প্রতিদিনি ফোনে কথা হয়’।সুযোগ পেলে বিশ্রাম নেন। পরের দিন আবার একইভাবে দিন চলে যায় এই প্রবাসীর।
পরিবারের সুখের আশায় গত দুই যুগেরও বেশি সময় মালয়েশিয়ায় কর্মর’ত আবু বকর।গত ২৭ বছরে একদিনও ছুটি নেননি ৭০ বছর বয়সী রেমিট্যান্স যো’দ্ধা। প্রবাস জীবনের এই দীর্ঘ সময়ে একবারের জন্যও দেশে যেতে পারেননি তিনি।
তার এ ‘ত্যাগের ফলে এক মেয়ে বিচারক, এক ছেলে ডাক্তার অন্য একজন ইঞ্জিনিয়ার।প্রবীণ রেমিট্যান্স যো’দ্ধা আবু বকর জানিয়েছেন, বর্তমানে তার মেয়েদের একজন বিচারক, এক সন্তান প্রকৌশলী এবং অন্য একজন ডাক্তার।
সন্তানদের এই সফলতাকে প্রবাস জীবনের বড় অর্জন হিসেবে দেখেন তিনি। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন সন্তানদের প্রতিও।সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক হিউম্যান অব কুয়ালালামপুর নামের একটি পেজে এই বাংলাদেশির প্রবাস জীবনের সংগ্রামের কথা লেখা হয়।
দেশটিতে কর্মর’ত প্রবীণ এই প্রবাসী বলেছেন, ‘২৭ বছর তার পঞ্চম সন্তানকে মাত্র ৬ মাস বয়সে রেখে মালয়েশিয়া এসেছিলেন। তারপর আর দেশে যাওয়া হয়নি। আমা’র পরিবারকে মিস করি এবং তারাও আমাকে মিস করে। তবে আমা’র এই ‘ত্যাগ তাদের জন্য এবং তাদের ভবি’ষ্যতের জন্য।
তিনি বলেন, আমি মালয়েশিয়ায় অ’সার আগে শুনেছি এখানে প্রচুর কাজ। এমন কোনো কাজও যদি থাতে যা কেউ করতে চায় না, তা আমি করবো। আমি একবারের জন্যও অ’সুস্থতার ছুটি নেইনি, ইনশাআল্লাহ আমি এখনও শক্তিশালী।
এই রেমিট্যান্স যো’দ্ধা বলেন, ‘আমা’র প্রয়োজন খুবই সামান্য। উপার্জনের বেশিরভাগ অংশই পরিবারের জন্য পাঠিয়ে দেই। সকালের নাস্তা করে কাজ করতে চলে যাই, আবার ফিরে আসি। পরিবারের সঙ্গে প্রতিদিনি ফোনে কথা হয়’।সুযোগ পেলে বিশ্রাম নেন। পরের দিন আবার একইভাবে দিন চলে যায় এই প্রবাসীর।