বিমানবন্দরে ক;ঠোর সতর্কতা জারি, বসুন্ধরার এমডির দেশত্যাগে নি’ষেধাজ্ঞা

রাজধানীর গুলশানের একটি ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামের ত;রু;ণীর লা;;শ উ;দ্ধা;রের ঘ;ট;নায় করা মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের দেশত্যাগে নি;ষে;ধা;জ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর হাকিম শহিদুল ইসলামের আদালত এই আদেশ দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখা ডেইলি বাংলাদেশকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিন গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা আবুল হাসান বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের দেশত্যাগে নি;ষে;ধা;জ্ঞা চেয়ে আদালতে আবেদন করেন। এরপর আদালত আবেদনটি ম;ঞ্জু;র করে সায়েম সোবহান আনভীর যেন দেশত্যাগ করতে না পারেন সেজন্য ইমিগ্রেশন পুলিশকে নি;র্দে;শ দেন।

গতকাল সোমবার ওই ত;রু;ণীর বোন নুসরাত জাহান বা;দী হয়ে গুলশান থানায় এ মামলা দায়ের করেন।

এর আগে গতকাল সন্ধ্যার পর গুলশান-২ এর ১২০ নম্বর রোডের ১৯ নম্বর ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান (মুনিয়া) নামের এক ত;রু;ণীর ম;;রদে;হ উ;দ্ধার করে পুলিশ। তার বাবা বীর মুক্তিযো;;দ্ধা শফিকুর রহমান। তাদের বাড়ি কুমিল্লার উজির দিঘিরপাড়। এক লাখ টাকা ভাড়ায় মাস দুয়েক আগে ফ্ল্যাটটি ভাড়া নেন মোসারাত।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মোসারাত জাহান (২১) মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী। দুই বছর আগে মামলার আ;সা;মি সায়েম সোবহান আনভীরের (৪২) সঙ্গে মোসারাতের পরিচয় হয়। পরিচয়ের পর থেকে তারা বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় দেখা করতেন এবং সব সময় মোবাইলে কথা বলতেন। এক পর্যায়ে দুজনের মধ্যে প্রে;মের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

২০১৯ সালে মোসারাতকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে আ;সা;মি রাজধানীর বনানীতে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নেন। সেখানে তারা বসবাস করতে শুরু করেন। ২০২০ সালে আ;সা;মির পরিবার এক নারীর মাধ্যমে এই প্রেমের সম্পর্কের বিষয়টি জানতে পারে। এরপর আ;সা;মির মা মোসারাতকে ডেকে ভ;;য়ভী;;তি দেখান এবং তাকে ঢাকা থেকে চলে যেতে বলেন। আ;সা;মি কৌ;শ;লে তার (বা;দী নুসরাতের) বোনকে কুমিল্লায় পা;ঠি;য়ে দেন এবং পরে বিয়ে করবেন বলে আশ্বাস দেন।