স্বা’মীকে ঘু’মন্ত অ’ব’স্থায় রে’খে ছা’ত্র’লী’গ নে’তার স’ঙ্গে শা’রী’রিক স’ম্পর্ক!

নাটোরের গু’রুদাসপুর উপজে’লা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এক ব্যবসায়ীর স্ত্রী’র সাথে অ’বৈ’ধ মি’লনের সময় ধ’রা খাওয়ায় স্থা’নীয়

জনতা ১০ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিয়ে দিয়েছেন। ঘ’টনাটি এলাকায় ব্যপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টির করেছে। ছাত্রলীগের এই নেতার নাম সুবাশীষ কবির সুবাস।

মঙ্গলবার (২ জুন) দিবাগত রাত ১টার দিকে গুরুদাসপুর পৌর সদরের চাঁচকৈড় বাজার পাড়া এলাকায় এ ঘ’টনা ঘ’টেছে।

জা’না যায়, ওই এলাকায় ফিড ব্যবসায়ী জনি রহমানের স্ত্রী’র সাথে দুই বছর ধ’রে পর’কী’য়া প্রে’ম চা’লিয়ে যাচ্ছিল ছাত্রলীগ নেতা সুবাস।

বরাবরের মত মঙ্গলবার রাতেও জনিকে অন্য ঘরে ঘুমন্ত অব’স্থায় রেখে পাশের একটি কক্ষে মি’লিত হয় তারা। এলাকাবাসী বি’ষয়টি টের পেয়ে তাদের হাতেনাতে আ’ট’ক করে।

এই ঘ’টনা জা’নার সাথে সাথে জনি রহমান তার স্ত্রী’কে তালাক দিয়ে দেন। পরে ওই না’রী ও তার পর’কী’য়া প্রে’মিক সুবাসের সম্মতিতে ১০ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিয়ের আয়োজন করেন এলাকাবাসী। স্থা’নীয় কাজী আব্দুল্লাহ তাদের বিয়ে পড়ানো সম্পন্ন করলে ওই রাতেই নতুন বৌকে নিয়ে নিজবাড়িতে চলে যান সুবাস।

জা’না যায়, বেশ কয়েকবছর আগে স্থা’নীয় ফিড ব্যবসায়ী জনি রহমানের সাথে কুষ্টিয়ার ওই না’রীর পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। দীর্ঘদিনের সংসারে তাদের কোনো স’ন্তান নেই। স্বা’মী সারাদিন ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত থাকার সুযোগে ২ বছর আগে থেকে ওই না’রী সুবাসের সাথে পর’কী’য়ায় জড়িয়ে প’ড়ে।

এ নিষয়ে কথা বলতে উপজে’লা ছাত্রলীগ নেতা সুবাসের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলে ব’ন্ধ পাওয়া যায়। নাটোর জে’লা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল মাসুম জা’নান, ছাত্রলীগ নেতা সুবাস পর’কী’য়া করে ধ’রা প’ড়ে বিয়ে করেছে বলে আমিও শুনেছি। তবে তার সাথে কথা হয়নি।

এই ঘ’টনা জা’নার সাথে সাথে জনি রহমান তার স্ত্রী’কে তালাক দিয়ে দেন। পরে ওই না’রী ও তার পর’কী’য়া প্রে’মিক সুবাসের সম্মতিতে ১০ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিয়ের আয়োজন করেন এলাকাবাসী।